বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ৩, ২০২৫, ০৬:২৫ পিএম

ত্রাণ নিতে এসে লাশ হলেন আরও ২৭ ফিলিস্তিনি

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ৩, ২০২৫, ০৬:২৫ পিএম

স্বজন হারানোর পর ফিলিস্তিনি নারীদের প্রতিক্রিয়া। ছবি- সংগৃহীত

স্বজন হারানোর পর ফিলিস্তিনি নারীদের প্রতিক্রিয়া। ছবি- সংগৃহীত

অবরুদ্ধ গাজার রাফাহ শহরে একটি ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রের কাছে গুলি চালিয়ে অন্তত ২৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে আরও ৯০ জন আহতের খবর নিশ্চিত করেছে সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস-নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

মঙ্গলবার (৩ জুন) ভোরে গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) পরিচালিত একটি ত্রাণ কেন্দ্রের কাছে সর্বশেষ এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, রাফাহ কেন্দ্রের আশেপাশে এটি ছিল গত কয়েকদিনের মধ্যে তৃতীয় ঘটনা। গাজার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২৭ মে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল-সমর্থিত জিএইচএফ ছিটমহলে কার্যক্রম শুরু করার পর থেকে ১০০ জনেরও বেশি ত্রাণ নিতে যাওয়া ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী টেলিগ্রামে এক বিবৃতিতে  জানিয়েছে, ‘অনেক সন্দেহভাজন’ নিয়ন্ত্রিত পথ থেকে সরে যাওয়ার সময় গুলি চালিয়েছে। যেখান দিয়ে ত্রাণ নিতে যাওয়া লোকজন জিএইচএফ বিতরণ কমপ্লেক্সে যাওয়ার চেষ্টা করছিল।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সন্দেহভাজন’রা ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ৫০০ মিটার দূরে ছিল। এবং তারা হতাহতের খবর খতিয়ে দেখছে।

আন্তর্জাতিক রেড ক্রস কমিটির মুখপাত্র হিশাম মান্না বলেছেন, ১৮৪ জন আহত ব্যক্তিকে রাফাহে তাদের ফিল্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, যাদের মধ্যে ১৯ জনকে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। এবং পরে আরও আটজন মারা যান।

ত্রাণ নিতে তাঁবুতে ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা। ছবি- সংগৃহীত

গাজার সরকারি মিডিয়া বলছে, জিএইচএফ অভিযান শুরুর পর থেকে রাফাহ গভর্নরেট ও তথাকথিত নেটজারিম করিডোরে ত্রাণ কেন্দ্রগুলোতে নিহত ত্রাণপ্রার্থীর সংখ্যা ১০২ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ৪৯০ জন।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আহতদের বেশিরভাগের বুকে এবং মাথায় আঘাত লেগেছে।

হিশাম মান্না আরও বলেন, ‘ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর চারপাশে চলমান বিশৃঙ্খলার মধ্যে রক্তপাত আগের দুই দিনের মতোই ছড়িয়ে পড়েছে। কোনো প্রক্রিয়া নেই। কোনো ব্যবস্থা নেই। খাবার পেতে হলে প্রথমে দৌড়াতে হবে।’

Link copied!