শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ১১:২৯ এএম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় ছিলেন না ড. ইউনূসসহ বিশ্বনেতারা

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ১১:২৯ এএম

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদের আসনসহ ফাঁকা ছিল বেশকিছু আসন। ছবি- সংগৃহীত

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদের আসনসহ ফাঁকা ছিল বেশকিছু আসন। ছবি- সংগৃহীত

ফিলিস্তিনে চলমান আগ্রাসনের জন্য বিশ্বব্যাপী নিন্দা ও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) গ্রেপ্তারি পরোয়ানার মধ্যে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। এ সময় অনেক দেশের প্রতিনিধিরা প্রতিবাদ জানিয়ে অধিবেশন কক্ষ বর্জন (ওয়াকআউট) করেন। নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ বাংলাদেশ প্রতিনিধিরাও অধিবেশন কক্ষে ছিলেন না। এ ছাড়া ড. ইউনূস তার ভাষণে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ও দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনের চতুর্থ দিন ভাষণের জন্য নেতানিয়াহুর নাম ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা অধিবেশন কক্ষ ত্যাগ করতে আসন ছেড়ে উঠে দাঁড়ান। একপর্যায়ে তারা অধিবেশন কক্ষ ত্যাগ করেন। প্রতিনিধিরা যখন অধিবেশন কক্ষ ছেড়ে যাচ্ছিলেন, তখন সেখানে উপস্থিত অনেকে হাততালি দেন। শিস বাজাতেও শোনা যায়। পরিষদের সভাপতি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বললেও তাতে কাজ হয়নি।

নেতানিয়াহু যখন ভাষণ দিচ্ছিলেন, তখন তার সামনের আসনগুলো ফাঁকা দেখা যায়। প্রায় সব আরব ও মুসলিম দেশ, আফ্রিকার বেশকিছু দেশ এবং ইউরোপের কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা অধিবেশন বর্জন করেছিলেন। জাতিসংঘের ভিডিওতে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদের আসনগুলো ফাঁকা দেখা যায়।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার কথা উল্লেখ করে শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ইউনূস তার ভাষণে বলেন, শিশুরা না খেয়ে অকালে মৃত্যুবরণ করছে, বেসামরিক জনগোষ্ঠীকে নির্বিচার হত্যা করা হচ্ছে। হাসপাতাল, স্কুলসহ একটি গোটা জনপদ নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হচ্ছে। জাতিসংঘের স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সঙ্গে একমত যে, সবার চোখের সামনেই একটি নির্বিচার গণহত্যা সংঘটিত হচ্ছে। দুর্ভাগ্য যে, মানবজাতির পক্ষ থেকে এর অবসানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও ইতিহাস ক্ষমা করবে না।

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য বাংলাদেশের জনগণ ও বিশ্বের বিবেকবান নাগরিকদের পক্ষ থেকে জোরালো দাবি জানিয়ে বাংলাদেশের সরকারপ্রধান বলেন, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ সমস্যার দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান এখনই বাস্তবায়ন করতে হবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!