শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ১১:৫৬ এএম

গাজার অন্তর্বর্তী প্রশাসনের দায়িত্ব নিতে পারেন টনি ব্লেয়ার

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ১১:৫৬ এএম

টনি ব্লেয়ার ও মাহমুদ আব্বাস। ছবি- সংগৃহীত

টনি ব্লেয়ার ও মাহমুদ আব্বাস। ছবি- সংগৃহীত

গাজায় যুদ্ধবিরতি পরবর্তী অন্তর্বর্তী প্রশাসনের দায়িত্ব নিতে পারেন যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার। জাতিসংঘ ও অংশীদারদের সমর্থন নিয়ে প্রস্তাবিত এই কাঠামোর নাম হবে ‘গাজা ইন্টারন্যাশনাল ট্রানজিশনাল অথরিটি’ (গিটা)। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও দ্য ইকোনোমিস্ট ম্যাগাজিন এই তথ্য জানিয়েছে। 

গিটা তত্ত্বাবধানের অভিজ্ঞতা হিসেবে পূর্ব তিমুর ও কসোভোর আন্তর্জাতিক প্রশাসনের মডেলকে কাজে লাগানো হবে। শুরুতে গাজার অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষকে অস্থায়ীভাবে মিশরে, গাজার দক্ষিণ সীমান্তের কাছে রাখা হবে; নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে তাদের মূল ভূখণ্ডে নিয়ে যাওয়া হবে। পরিকল্পনায় একটি বহুজাতিক বাহিনীর উপস্থিতিও বিবেচনায় আনা হয়েছে।

প্রস্তাব অনুযায়ী পাঁচ বছরের জন্য গাজার ‘সর্বোচ্চ রাজনৈতিক ও আইনি কর্তৃপক্ষ’ হিসেবে টনি ব্লেয়ারের এই অন্তর্বর্তী প্রশাসন জাতিসংঘের ম্যান্ডেট চাইবে এবং পরবর্তী সময় ধাপে ধাপে ক্ষমতা স্থানান্তর করে সেটি ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

বিবিসি ও দ্য ইকোনোমিস্ট বলেছে, এই পরিকল্পনার বিষয়ে, যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে টনি ব্লেয়ারের আলোচনা হয়েছে। ব্লেয়ার গত আগস্টে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের বৈঠকে গাজা-পরবর্তী ব্যবস্থাপনা নিয়ে কথা বলেছেন। 
টনি ব্লেয়ারের অফিস জানিয়েছে, তিনি এমন কোনো পদক্ষেপকে সমর্থন করবেন না যা গাজার মানুষকে বাস্তুচ্যুত করে। তবে ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধে জড়িয়েছিলেন টনি ব্লেয়ার।

ক্ষমতা ছাড়ার পর ২০০৭ সালের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র, ইইউ, রাশিয়া ও জাতিসংঘের পক্ষে মধ্যপ্রাচ্যে দূত হিসেবে কাজ করেছেন ব্লেয়ার। পূর্বেও ফিলিস্তিনে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের অনুকূল পরিবেশ গঠনে জড়িত ছিলেন  তিনি ।

এদিকে দখলদার ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনির প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস প্রকাশ্যেই বলেছেন, দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে তিনি ট্রাম্পসহ অন্যান্য বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। তিনি জোর দিয়েছেন ভবিষ্যতে গাজার শাসনে হামাসের কোনো ভূমিকা থাকবে না এবং গোষ্ঠীটিকে নিরস্ত্র করতে হবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!