শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১০, ২০২৫, ০৪:৫২ পিএম

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কে এই মারিয়া?

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১০, ২০২৫, ০৪:৫২ পিএম

মারিয়া কোরিনা মাচাদো। ছবি- সংগৃহীত

মারিয়া কোরিনা মাচাদো। ছবি- সংগৃহীত

ভেনেজুয়েলার গণতন্ত্রপন্থি ও বিরোধীদলীয় নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো এ বছর শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন। গভীর বিভাজনে থাকা দেশটির বিরোধী দলকে ঐক্যবদ্ধ করে এক কাতারে আনতে অসাধারণ ভূমিকার জন্য তাকে এই পুরস্কার দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে নোবেল কমিটি। এক বিবৃতিতে কমিটি জানিয়েছে, ভেনেজুয়েলার জনগণের জন্য গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাওয়ার জন্য মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে ২০২৫ সালে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়েছে।

কমিটি আরও জানিয়েছে, লাতিন আমেরিকার বেসামরিক মানুষের সাহসের প্রতীক, বিশেষ করে ভেনেজুয়েলার গণতান্ত্রিক মানুষের নেতা হিসেবে মারিয়া কোরিনা মাচাদো অসাধারণ দৃষ্টান্ত রেখেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে ভেনেজুয়েলার বিরোধীদলকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন মারিয়া কোরিনা। দেশটির বিরোধী দলগুলোর মধ্যে একসময় ব্যাপক বিভাজন ছিল। তবে মুক্ত ও অবাধ নির্বাচন এবং জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল সরকারের দাবিতে বিরোধী শক্তি মারিয়া কোরিনার নেতৃত্বে এক কাতারে শামিল হয়েছিল।


 
কে এই মারিয়া কোরিনা মাচাদো ?
 
৫৮ বছর বয়সি শিল্প প্রকৌশলী মারিয়া কোরিনা ২০২৪ সালে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী জোটের মনোনীত প্রার্থী হন। কিন্তু দেশটির শাসকগোষ্ঠী ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আদালতের মাধ্যমে তার প্রার্থিতা বাতিল করে দেয়। যে কারণে ২০১৩ সাল থেকে দেশটিতে ক্ষমতায় থাকা নিকোলাস মাদুরোকে নির্বাচনে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেননি তিনি। 

মারিয়া ২০১১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ভেনেজুয়েলার জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।  ২০১২ সালে তিনি বিরোধী প্রেসিডেন্টর প্রাইমারিতে প্রার্থী ছিলেন, কিন্তু হেনরিক ক্যাপ্রিলেসের কাছে হেরে যান। ২০১৪ সালে ভেনেজুয়েলার বিক্ষোভের সময় তিনি প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সংগঠিত করার ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রাখেন।

২০০২ সালে মারিয়া প্রতিষ্ঠা করেন সুমাতে নামের স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান, যা দেশটিতে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষণ ও অধিকার নিয়ে কাজ করে। 

২০২৪ সালের ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ঐক্য প্রার্থী হন মারিয়া করিনা। মাচাদো করিনা ২০১৮ সালে বিবিসির ১০০ জন নারীর একজন হিসেবে মনোনীত হন এবং ২০২৫ সালে টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির মধ্যে তালিকাভুক্ত হন। 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!