শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২৫, ০৮:৪০ পিএম

ফিলিস্তিনের যে নেতাকে ৫ হাজার ২০০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ইসরায়েল

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২৫, ০৮:৪০ পিএম

আব্দুল্লাহ বারগুতি। ছবি- সংগৃহীত

আব্দুল্লাহ বারগুতি। ছবি- সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবে ইসরায়েল ও হামাস রাজি হওয়ার পর, শুক্রবার (১০ অক্টোবর) স্বাক্ষর  হয় যুদ্ধবিরতি চুক্তি। চুক্তি অনুযায়ী প্রথম ধাপে ইসরায়েলের ৪৮ জিম্মিকে মুক্তি দিবে হামাস। বিনিময়ে ২ হাজার ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিবে ইসরায়েল। মুক্তির জন্য হামাসের দেওয়া ২ হাজার বন্দির তালিকায় ছিলো শীর্ষ ৬ ফিলিস্তিনি নেতার নাম। তারা হলেন আহমদ সাদাত, মারওয়ান বারগুতি, হাসান সালামেহ, ইব্রাহিম হামেদ, আব্বাস আল-সায়েদ ও আব্দুল্লাহ বারগুতি। সবশেষ এ ছয় বন্দিকে মুক্তি দিতে অস্বীকৃতি জানায় ইসরায়েল, মুক্তির জন্য চাপ অব্যাহত আছে হামাসের পক্ষ থেকে।

এ ছয়বন্দির সবাই ইসরায়েলের আদালত কর্তৃক কয়েকটি যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাজা হয় আব্দুল্লাহ বারগুতির। তাকে ৬৭ টি যাবজ্জীবন ও এর বাইরে ৫২০০ বছরের কারাদণ্ড দেয় ইসরায়েল।

কে এই আব্দুল্লাহ বারগুতি ?

১৯৭২ সালে কুয়েতে জন্মগ্রহণ করলেও আবদুল্লাহর পরিবারের আদি নিবাস রামাল্লার বেইত রিমা এলাকায়। অসলো চুক্তির  প্রাক্কালে ১৯৯০ সালের শেষের দিকে তিনি পশ্চিম তীরে চলে আসেন এবং হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসাম ব্রিগেডে যুক্ত হন। হামাসের এ নেতা বিদ্রোহী গোষ্ঠীটির প্রধান বোমা প্রস্তুতকারক ছিলেন বলে অভিযোগ ইসরায়েলের।

২০০০ সালের শুরুতে পরিচালিত একাধিক হামলায় তার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে অভিযোগ করে তেল আবিব। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২০০৩ সালে ইসরায়েলের শিন বেত সিকিউরিটি সার্ভিস তাকে গ্রেফতার করে। বিভিন্ন অপরাধে তাকে অভিযুক্ত করে ৬৭ বার যাবজ্জীবন এবং ৫,২০০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে ইসরায়েলের কারাগারে বন্দি আছেন আবদুল্লাহ। বর্তমানে তিনি ইসরায়েলের গিলবোয়া কারাগারে বন্দি আছেন। কারাবাসের অধিকাংশ বছরগুলোতে তাকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে।

সম্প্রতি তার মেয়ে অভিযোগ করেছেন, গিলবোয়া কারাগারে ইসরায়েলি প্রহরীদের হাতে তিনি শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তাকে লোহার রড ও বেল দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা নির্যাতন করা হয়েছে যার ফলে তার শরীরের একাধিক হাড় ভেঙে গেছে।

 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!