মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২৫, ০৩:০৩ পিএম

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৫ ‘সন্ত্রাসবাদী’ নিহত

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২৫, ০৩:০৩ পিএম

পাক আর্মি। ছবি- সংগৃহীত

পাক আর্মি। ছবি- সংগৃহীত

পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখওয়া প্রদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর গোয়েন্দা তথ্যভিত্তিক পৃথক দুটি অভিযানে ১৫ ‘সন্ত্রাসবাদী’ নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে একথা জানিয়েছে।

আইএসপিআর জানায়, ১৫ ও ১৬ নভেম্বর এই অভিযান দুটি চালানো হয়। নিহত সন্ত্রাসবাদীরা ‘ভারতীয় ছায়া বাহিনী’ ফিতনা আল খাওয়ারিজ এর সদস্য।

পাকিস্তানি গণমাধ্যম ডন জানিয়েছে, ফিতনা আল খাওয়ারিজ বলতে নিষিদ্ধ ঘোষিত তেহরিক-ই-তালেবানের (টিটিপি) সন্ত্রাসবাদীদের বোঝাতে ব্যবহার করে দেশটির সামরিক বাহিনী।

খাইবার পাখতুনখওয়ার ডেরা ইসমাইল খান জেলার কুলাচি এলাকায় প্রথম অভিযানটি চালানো হয়। এখানে অভিযানে ১০ সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়। এদের মধ্যে দলটির সন্ত্রাসবাদী চক্রের নেতা আলম মেহসুদও আছেন বলে আইএসপিআর জানিয়েছে।

অপর অভিযানটি চালানো হয় উত্তর ওয়াজিরিস্তান জেলার দত্ত খেল এলাকায়। এখানে আরও পাঁচ সন্ত্রাসবাদী নিহত হন। ওই এলাকায় আরও কোনো সন্ত্রাসবাদী লুকিয়ে আছেন কি না, তা নিশ্চিত হতে নিবিড় তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে তারা।

এসব অভিযানে সফলতা পাওয়ায় নিরাপত্তা বাহিনীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ।

গত সপ্তাহে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী খাইবার পাখতুনখওয়া ও বেলুচিস্তানে পৃথক তিনটি অভিযান চালিয়ে তাদের কথিত অন্তত ২৪ সন্ত্রাসবাদীকে হত্যা করেছিল।

পাকিস্তানে আবার সন্ত্রাসবাদী তৎপরতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বিশেষভাবে দেশটির খাইবার পাখতুনখওয়া ও বেলুচিস্তান প্রদেশে। নিষিদ্ধ ঘোষিত তেহরিক-ই-তালেবান (টিটিপি) সরকারের সঙ্গে বিদ্যমান এক অস্ত্রবিরতি ২০২২ সালের নভেম্বরে ভেঙে দেওয়া পর থেকেই দেশটিতে সন্ত্রাসবাদী হামলা বাড়তে শুরু করে।

টিটিপি ওই সময় নিরাপত্তা বাহিনী, পুলিশ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ওপর হামলা জোরদার করার প্রত্যয় জানিয়েছিল।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!