মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২৫, ০৩:৫৬ পিএম

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা ‌‘শান্তি ও সমৃদ্ধি’ বয়ে আনবে: ইসরায়েল

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২৫, ০৩:৫৬ পিএম

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ । ছবি - সংগৃহীত

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ । ছবি - সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা ‘শান্তি ও সমৃদ্ধি’ বয়ে আনবে বলে মন্তব্য করেছে ইসরায়েল। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) গাজা শান্তি পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে দেওয়া এক ‍বিবৃতিতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় বলেছে, ট্রাম্পের প্রস্তাব জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত হওয়ার পর ‘শান্তি ও সমৃদ্ধি’ বয়ে আনবে।

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা সোমবার (১৭ নভেম্বর) অনুমোদন দিয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ। এই প্রস্তাবটি ১৩ ভোটে পাস হয়েছে। কোনো দেশ প্রস্তাবের বিরোধিতা না করলেও ভোটদানে বিরত ছিল চীন ও রাশিয়া।

নেতানিয়াহুর কার্যালয় সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে জানিয়েছে, আমরা বিশ্বাস করি যে (মার্কিন) প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পরিকল্পনা শান্তি ও সমৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করবে, কারণ এটি গাজার পূর্ণাঙ্গ নিরস্ত্রীকরণ এবং উগ্রবাদমুক্তকরণের ওপর জোর দেয়।

তবে এই প্রস্তাব পাসের পর হামাস এক বিবৃতিতে এই আন্তর্জাতিক বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা বলেছে, ‘গাজায় ভিনদেশি অভিভাবকত্ব চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে—এটি আমাদের জনগণ এবং প্রতিরোধের সব পক্ষই প্রত্যাখ্যান করে।’

হামাসের দাবি, গাজার ভেতরে দায়িত্ব পালন করলে যে কোনও আন্তর্জাতিক বাহিনী ‘নিরপেক্ষতা হারাবে’ এবং ‘ইসরায়েলের দখলদারির পক্ষে সংঘাতের অংশে’ পরিণত হবে। সংগঠনটি বলেছে, আন্তর্জাতিক বাহিনী থাকলেও তা শুধু সীমান্তে, যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণের কাজে এবং সম্পূর্ণ জাতিসংঘের নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে।

অপরদিকে নিরাপত্তা পরিষদের ভোটকে ‘অবিশ্বাস্য সমর্থন’ বলে আখ্যা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, এই প্রস্তাবের মাধ্যমে একটি ‘বোর্ড অব পিস’ গঠন করা হবে, যার সভাপতি থাকবেন তিনিই।

এই বোর্ডে বিশ্বের ‘সবচেয়ে শক্তিশালী ও সম্মানিত নেতারা’ যুক্ত হবেন বলে উল্লেখ করেন ট্রাম্প। কাতার, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক এবং জর্ডানসহ যেসব দেশ উদ্যোগটিকে সমর্থন করেছে, তাদের ধন্যবাদ জানান ট্রাম্প।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!