বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১, ২০২৫, ০৭:০৩ পিএম

কাতারের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নির্বাহী আদেশ দিলেন ট্রাম্প

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১, ২০২৫, ০৭:০৩ পিএম

দোহায় হামাসের শীর্ষ কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি হামলার পরের ঘটনা। ছবি- রয়টার্স

দোহায় হামাসের শীর্ষ কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি হামলার পরের ঘটনা। ছবি- রয়টার্স

ইসরায়েলের হামলার পরিপ্রেক্ষিতে গত মাসে কাতারে নতুন আক্রমণের আশঙ্কা দেখা দিলে একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ওই আদেশে কাতারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুটি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

কাতারে হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে ইসরায়েল বিমান হামলা চালানোর তিন সপ্তাহ পর ২৯ সেপ্টেম্বর এই আদেশটি স্বাক্ষর করেন ট্রাম্প। বুধবার (০১ অক্টোবর) এ তথ্য জানিয়েছে নিউ ইয়র্ক টাইমস ও আল-জাজিরা।

ইসরায়েল জানিয়েছে, হামলাটি হামাসের নেতৃত্বকে লক্ষ্য করে করা হয়েছিল। হামাসের সদস্যরা কাতারের পৃষ্ঠপোষকতায় গাজার জন্য যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে দোহায় আলোচনা করছিলেন। এতে ফিলিস্তিনি দলের কয়েকজন সদস্য ও একজন কাতারি নিরাপত্তা কর্মকর্তা নিহত হন। তবে নামাজের জন্য অনত্র যাওয়ায় হামলা থেকে বেঁচে যান হামাস নেতারা।

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কাতারের কাছে নিহতদের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। একইসঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল থানি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর সঙ্গে যৌথ ফোনালাপে ক্ষমা গ্রহণ করেন।

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কাতার ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা ও অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে যুক্ত। কাতার ‘শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মিত্র’।

তিনি আরও বলেন, ‘এটি ঐতিহাসিক স্বীকৃতিস্বরূপ। বিদেশি আক্রমণের হুমকির মুখে কাতারের নিরাপত্তা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা নিশ্চিত করা মার্কিন নীতির অংশ।’

নির্বাহী আদেশে মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিবসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কাতারের সঙ্গে ‘যৌথ আকস্মিক পরিকল্পনা’ বজায় রাখতে। লক্ষ্য কাতারের বিরুদ্ধে যেকোনো বিদেশি আগ্রাসনের ক্ষেত্রে দ্রুত ও সমন্বিত প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করা যায়।

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সেপ্টেম্বরের হামলা কাতারের একমাত্র আক্রমণ ছিল না। জুনে, ইরান কাতারে অবস্থিত মার্কিন সামরিক স্থাপনায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। ইরানের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, এটি তাদের পারমাণবিক অবকাঠামোয় সম্ভাব্য আমেরিকান হামলার প্রতিশোধ হিসেবে করা হয়েছিল।

মে মাসে আঞ্চলিক সফরের সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তিনটি আরব দেশ পরিদর্শন করেন, যার মধ্যে কাতারও ছিল। দেশটি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রকে একটি ৭৪৭ জেটলাইনার উপহার দিয়েছে। ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি বিমানটি এয়ার ফোর্স ওয়ানের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে চান।

Link copied!