সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ৩১, ২০২৫, ১০:১২ এএম

মার্কিন বাজার থেকে ২ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি রপ্তানি আয় হতে পারে

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ৩১, ২০২৫, ১০:১২ এএম

রপ্তানি আয়

রপ্তানি আয়

ভারত ও চীনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের হার বেশি হওয়ায় বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ তৈরি হয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বছরে প্রায় ২০০ কোটি ডলার অতিরিক্ত রপ্তানি আয় করতে পারে বাংলাদেশ। গতকাল শনিবার রাজধানীর পল্টনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) আয়োজনে সংস্থাটির মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘সামষ্টিক অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের পথ’ শীর্ষক মোয়াজ্জেম হোসেন স্মারক বক্তৃতায় বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন এমন আশাবাদের কথা জানান।

ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের (আইসিসিবি) সভাপতি মাহবুবুর রহমান এতে বক্তব্য দেন। ইআরএফ সভাপতি দৌলত আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম।

ভারতের ওপর পাল্টা শুল্কের হার ৫০ শতাংশ আর চীনের ওপর ৩০ শতাংশ। পাশাপাশি বাংলাদেশের ওপর পাল্টা শুল্কের হার ২০ শতাংশ। এ তথ্য উল্লেখ করে জাহিদ হোসেন বলেন, আগে অনুমান করা হয়েছিল যে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের ২২ শতাংশ ভারতে চলে যেতে পারে। পরে শুল্কহারের কারণে দৃশ্যপট পাল্টে গেছে। ভারত সরকারের এক হিসাব অনুযায়ী, নতুন শুল্কহারের কারণে প্রায় ৪ হাজার ৮২০ কোটি ডলারের রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে দেশটির।

স্থিতিশীলতা, কর্মচাঞ্চল্য, জনকল্যাণÑ এই তিন ভাগে ভাগ করে দেশের অর্থনীতির চিত্র বোঝার চেষ্টা করেছেন বলে জানান জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘অর্থনীতিতে কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে। কারণ, অস্থিতিশীলতার পেছনে যারা ছিলেন, তারা ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন। আর দেশ থেকে অর্থ পাচার কমেছে, ব্যাংক খাতে দুর্বৃত্তায়নও বন্ধ হয়েছে। নীতি পরিবর্তনের কোনো কৃতিত্ব নেই। অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এসেছে। নীতিতে শৃঙ্খলা এসেছে। তবে এর অর্থ এই নয় যে সরকার যা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, তার সবকিছুই ঠিক।’

জাহিদ হোসেন বলেন, এক বছরে হুন্ডি কমেছে, বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আসছে। অন্যদিকে ব্যাংকের লুটপাট বন্ধ হয়েছে। কিন্তু ব্যাংকের প্রকৃত অবস্থার উন্নতি হয়নি, খেলাপি ঋণ বেড়ে গেছে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যেসব সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করে, সেগুলো বাংলাদেশের অর্থনীতির পক্ষে গেছে। জাহিদ হোসেন আরও বলেন, বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের ফাঁদে আটকে পড়েছে। কারণ হচ্ছে বিদ্যুৎ ও জ¦ালানির সংকট, দুর্দশাগ্রস্ত ব্যাংক খাত, পদ্ধতিগত দুর্বলতা, শ্রমবাজারের উন্নয়ন না হওয়া ইত্যাদি।

 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!