শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রঙের মানুষ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৫, ০২:৫১ এএম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগে যোগ দিলেন বাবুল হোসাইন

রঙের মানুষ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৫, ০২:৫১ এএম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগে যোগ দিলেন বাবুল হোসাইন

বাবুল হোসাইন, একাধারে একজন শিক্ষক, সংগীত প্রশিক্ষক ও একজন গুণী সংগীতশিল্পী। বিশেষত ফোক গানে তিনি অনবদ্য একজন শিল্পী। এরইমধ্যে তিনি একজন প্রভাষক হিসেবে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে অবস্থিত রবীন্দ্র  বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগে যোগ দিয়েছেন।  বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেওয়ায় বিশেষত বাবুলের বাবা-মা, স্ত্রীসহ পরিবারের অন্যান্য সবাই ভীষণ খুশি। বাবুল যে চৌহদ্দিতে বেড়ে উঠেছেন, বড় হয়েছেন সবারই একটা স্বপ্ন ছিল বাবুল একদিন অনেক বড় হবেন। রবীন্দ্র  বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগ দেওয়ার পর যেন সেই স্বপ্ন অনেকটাই আজ পরিপূর্ণ। ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের অতি সাধারণ এক পরিবারের সন্তান বাবুল। তার বাবা আলতাব আলী আর মা সুফিয়া খাতুন। ছোটবেলা থেকেই গানের প্রতি ছিল বাবুলের প্রবল আগ্রহ। হালুয়াঘাট উপজেলার মাছাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ধারা উচ্চবিদ্যালয়, ধারা আদর্শ মহাবিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে তিনি ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম  বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীতে অনার্স (প্রথম শ্রেণিতে প্রথম) এবং মাস্টার্সে নজরুল সংগীত বিষয়ে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন। অনার্সে কলা অনুষদ বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ মার্কস পাওয়ায় ইউজিসি (বাংলাদেশ  বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশন) কর্তৃক প্রবর্তিত ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণ পদক’-এ ভূষিত হন বাবুল। পরবর্তীতে ২০১৭ সালে  বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তনে বাবুল অনার্সের ফলাফলের ভিত্তিতেই ‘রাষ্ট্রপতি স্বর্ণপদক’-এ ভূষিত হন। রবীন্দ্র বিশ^বিদ্যালয়ে যোগদান প্রসঙ্গে বাবুল হোসাইন বলেন,‘ শুরুতেই বলি, সত্যিই খুব খারাপ লাগছে, কষ্ট হচ্ছে। দীর্ঘ প্রায় সাতটা বছর মিরপুর ক্যান্ট পাবলিক স্কুল কলেজে শিক্ষকতা করেছি। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, সহকর্মীদের সঙ্গে এক অন্যলকম মায়ার বন্ধনে জড়িয়ে গিয়েছিলাম। এই কষ্টটা আসলেই ব্যাখা করা যায় না। তারপরও দেশ ও সমাজের জন্য এবং সংস্কৃতিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে রবীন্দ্র বিশ^বিদ্যালয়ে যোগ দেওয়া। আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই ক্যান্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক প্রিন্সিপাল সাব্বির স্যার ও সোলায়মান স্যার। কৃতজ্ঞতা জানাই বর্তমান প্রিন্সিপাল ফারজানা শাকিল ম্যাডামকেও। আমি আমার উপরি অর্পিত দায়িত্ব  এই কলেজে যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করেছি। রবীন্দ্র  বিশ্ববিদ্যালয়েও তা শতভাগ পালন করারই চেষ্টা থাকবে।’ 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!