সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কুমিল্লা উত্তর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২৫, ০১:৩৬ এএম

তিতাস সেতুর নির্মাণে ধীরগতি

এলাকাবাসীর দুর্ভোগ

কুমিল্লা উত্তর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২৫, ০১:৩৬ এএম

এলাকাবাসীর দুর্ভোগ

কুমিল্লার তিতাস উপজেলার দড়িকান্দি গ্রামে সেতু নির্মাণের কাজ শেষ না হওয়ায় এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। প্রতিদিন হাজারো মানুষ ঝুঁকি নিয়ে অস্থায়ী কাঠের সেতু ব্যবহার করে চলাচল করছে।
জানা গেছে, স্থানীয় দড়িকান্দি গ্রামের খালের ওপর ২০২২ সালের ২৪ আগস্ট প্রায় ৫ কোটি ৩৪ লাখ ২০ হাজার ৯০৪ টাকা ব্যয়ে একটি ৫০ মিটার আরসিসি গার্ডার সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়। জিসিপি-৩ প্রকল্পের আওতায় এ কাজের দায়িত্ব পায় গ্রিন এম কে (জেবি) নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রকল্পের কাজ শেষ করার নির্ধারিত সময় ছিল ২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হওয়ায় এলাকাবাসীর ভোগান্তি দিন দিন বেড়েই চলেছে।
এ অবস্থায় কাজ দ্রুত শেষ করার দাবিতে গত ১ অক্টোবর বুধবার সকালে দড়িকান্দি গ্রামের মাঝখান দিয়ে বয়ে যাওয়া খালের উত্তর পাশে নির্মাণাধীন সেতুর পাশে দুই শতাধিক নারী-পুরুষ মানববন্ধন করেন। কর্মসূচিটি সকাল ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত চলে। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী অবসরপ্রাপ্ত নায়েব সুবেদার মো. ফারুক কামাল, প্রধান শিক্ষক মো. হুমায়ুন কবির ও স্থানীয় ইউপি সদস্য হাসিনা আক্তার জানান, সেতুর পাশে গ্রামবাসীর উদ্যোগে একটি কাঠের সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। তবে এটি সাময়িক ব্যবস্থা, এতে শুধু মানুষ পারাপার করতে পারে। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ এই পথে যাতায়াত করেন। গ্রামটিতে তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসা, একটি কিন্ডারগার্টেন ও একটি ছোট হাট রয়েছে।
তিতাস উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী শাহনেওয়াজ বলেন, সেতুর প্রায় ৭০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ঠিকাদার সময়মতো কাজ শেষ করতে না পারায় প্রকল্প বাতিল করা হয়েছে।’
অন্যদিকে ঠিকাদার মো. রাজিব হোসেন দাবি করেন, ‘সাইটে পর্যাপ্ত নির্মাণসামগ্রী মজুত আছে। অবশিষ্ট কাজ শেষ করার জন্য জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে লিখিত আবেদন করেছি। অনুমোদন পেলে অল্প সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করা সম্ভব।’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!