শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মাঠে ময়দানে প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৬, ২০২৫, ০৩:৫৮ এএম

আইসিসির মাস সেরার লড়াইয়ে তাইজুল

মাঠে ময়দানে প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৬, ২০২৫, ০৩:৫৮ এএম

আইসিসির মাস সেরার লড়াইয়ে তাইজুল

আইসিসির মাস সেরার তালিকায় আছেন বাংলাদেশের স্পিনার তাইজুল ইসলাম। তার সঙ্গে লড়াইয়ে আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাইমন হার্মার ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নাওয়াজ। গত আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজজুড়ে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে দারুণ এক প্রাপ্তির সম্ভাবনা জেগেছে তাইজুল ইসলামের। জায়গা করে নিয়েছেন আইসিসির মাস সেরার লড়াইয়ে। নভেম্বরের সেরা হওয়ার দৌড়ে তার সঙ্গে আছেন আরও দুই স্পিনার; দক্ষিণ আফ্রিকার সাইমন হার্মার ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নাওয়াজ। আইসিসির ওয়েবসাইটে শুক্রবার নারী ক্রিকেটের সেরা বাছাইয়ে মনোনীত তিনজনের নামও প্রকাশ করা হয়েছে। তারা হলেনÑ ভারতের ব্যাটসম্যান শেফালি ভার্মা, থাইল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার পুথাঅং ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের অলরাউন্ডার এশা ওজা।

ঘরের মাঠে দারুণ ধারাবাহিক তাইজুল আয়ারল্যান্ড সিরিজেও ছিলেন উজ্জ্বল। দুই ম্যাচে ২৬.৩০ গড়ে ১৩ উইকেট নিয়ে তিনি ছিলেন সিরিজের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। মিরপুরে দ্বিতীয় টেস্টে দুই ইনিংসেই চারটি করে উইকেট নেন বাঁহাতি এই স্পিনার। এই ম্যাচেই টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়েন তিনি। বাংলাদেশ সিরিজ জিতে নেয় ২-০ ব্যবধানে। অন্যদিকে, ভারতের মাটিতে ২৫ বছর পর দক্ষিণ আফ্রিকার ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়ের নায়ক ছিলেন এই অফ স্পিনার। কলকাতা ও গুয়াহাটির দুই টেস্ট মিলিয়ে তার উইকেটসংখ্যা ১৭, বোলিং গড় ৮.৯৪। প্রথম টেস্টে ৮ উইকেট নেওয়ার পর দ্বিতীয় টেস্টে শিকার করেন ৯টি উইকেট, যেখানে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৭ রানে ৬ উইকেট নিয়ে ভারতকে ১৪০ রানে গুটিয়ে দিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন তিনি। অপরদিকে, ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ ও পরে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে বল ও ব্যাট হাতে আলো ছড়ান নাওয়াজ। ওয়ানডেতে ৫২ গড় ও ১১৪.১২৮ স্ট্রাইক রেটে করেন ১০৪ রান, বল হাতে নেন ৪ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে ছিলেন আরও কার্যকর, ১১ উইকেট নেন মাত্র ১২.৭২ গড়ে, সঙ্গে করেন ৫২ রান। ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ জয়ী ১৭ রানে ৩ উইকেটের বোলিং পারফরম্যান্স এই স্পিনিং অলরাউন্ডারকে এনে দেয় সিরিজ সেরার স্বীকৃতি। এদিকে নভেম্বরে স্রেফ একটি ম্যাচ খেলেই সেরার লড়াইয়ে জায়গা করে নিয়েছেন শেফালি। আর সেই ম্যাচে তার দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ভারতকে প্রথমবার এনে দেয় উইমেন’স ওয়ানডে বিশ^কাপের ট্রফি। সেমিফাইনালের আগে দলে যোগ দেওয়া ব্যাটার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে ৭৮ বলে ৮৭ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন ১১১.৫৩ স্ট্রাইক রেটে। পরে বল হাতে সাত ওভারে ৩৬ রানে নেন গুরুত্বপূর্ণ দুটি উইকেট। এছাড়া থাইল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার পুথাঅং মাসজুড়ে ছিলেন অপ্রতিরোধ্য। আইসিসি উইমেন’স ইমার্জিং নেশন্স ট্রফি জয়ের পথে ১৫ উইকেট নিয়ে হয়েছিলেন যৌথভাবে সর্বোচ্চ উইকেটশিকরি। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ফাইনালে পরিণত হওয়া ম্যাচে ১৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরার স্বীকৃতি পান তিনি। অন্যদিকে, ইমার্জিং নেশন্স ট্রফিতে ব্যাট ও বল হাতে দ্যুতি ছড়ান সংযুক্ত আরব আমিরাতের অলরাউন্ডার ওজা। গত মাসে মোট ৭টি টি-টোয়েন্টিতে তার রান ১৮৭ রান, স্ট্রাইক রেট ১৩৭.৫০। সঙ্গে ১৮.১৪ গড়ে নেন ৭ উইকেট।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!