শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৬, ২০২৫, ০৩:২৭ এএম

এনসিপি নেতাসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা অন্তঃসত্ত্বার

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৬, ২০২৫, ০৩:২৭ এএম

এনসিপি নেতাসহ ৫ জনের  বিরুদ্ধে মামলা অন্তঃসত্ত্বার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা মোহাম্মদ আতাউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দলীয় এক অন্তঃসত্ত্বা নারী নেত্রীকে মারধর, অপমান ও স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগে আদালতে মামলা হয়েছে। গত মঙ্গলবার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (দ্রুত বিচার) আদালতে বাদী বিপাশা আক্তার এ মামলা দায়ের করেন। আদালত তদন্তের জন্য মামলাটি সদর মডেল থানার ওসিকে নির্দেশ দেন।

বাদী বিপাশা আক্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের উত্তর মৌড়াইল পুকুরপাড় এলাকার বাসিন্দা ও এনসিপির ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সদস্য। তিনি আড়াই মাসের অন্তঃসত্ত্বা।

আসামিরা হলেনÑ এনসিপি দক্ষিণাঞ্চলের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ আতাউল্লাহ (৩৪), বিজয়নগরের প্রধান সমন্বয়কারী ও জেলার এক নম্বর সদস্য আমিনুল হক চৌধুরী (৫০), আখাউড়ার প্রধান সমন্বয়কারী ইয়াকুব আলী (৪২) এবং এনসিপি সদস্য সাকিব মিয়া (২৫) ও রতন মিয়া (৪২)।

মামলার আরজিতে বলা হয়, প্রায় এক মাস আগে বিপাশা আক্তার ও তার স্বামী কেফায়েত উল্লাহ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারীর সঙ্গে ছবি তোলেন। পরে ছবিটি আখাউড়া এনসিপি গ্রুপে পাঠানো হলে অন্যান্য নেতারা ক্ষিপ্ত হন। এ নিয়ে সাকিব মিয়া বিপাশাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রকাশ করেন। বিষয়টি নিয়ে বিচার চাইলে আসামিরা ক্ষুব্ধ হয়ে সুযোগ খুঁজতে থাকেন।

গত ২৯ নভেম্বর শহরের পৈরতলা বাসস্ট্যান্ড এলাকার এনসিপির জেলা কার্যালয়ে বিপাশা লিখিত অভিযোগ দিলে উপস্থিত কয়েকজন নেতা তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ সময় আসামি ইয়াকুব আলী অন্তঃসত্ত্বা বিপাশার পেটে লাথি মারেন এবং তার গলা থেকে এক ভরি দুই আনা ওজনের স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেন। পরে বিপাশা ও তার স্বামীকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।

অভিযুক্ত ইয়াকুব আলী অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, দলীয় কার্যালয়ে ভাড়া করা সন্ত্রাসী এনে আমাকে মারধর করা হয়েছে। অভিযোগ মিথ্যা। ঘটনাস্থলে আতাউল্লাহ ভাই উপস্থিত ছিলেন না।

এনসিপি নেতা মোহাম্মদ আতাউল্লাহ বলেন, আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করতেই এমন অভিযোগ করা হচ্ছে। অভিযোগ সত্য নয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম বলেন, মোহাম্মদ আতাউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে দায়ের করা একটি মামলা তদন্ত করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। ঘটনাটি তদন্ত করে প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন করা হবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!