বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৪, ২০২৫, ০৮:৫২ পিএম

কোটালীপাড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে প্রতিপক্ষের ৮ বাড়ি ভাংচুর, আহত ১০

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৪, ২০২৫, ০৮:৫২ পিএম

কোটালীপাড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে প্রতিপক্ষের ৮ বাড়ি ভাংচুর, আহত ১০

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের ৮টি বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে।

সোমবার রাতে উপজেলার হিরণ ইউনিয়নের আশুতিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আশুতিয়া গ্রামের সোহরাব খানের সাথে প্রতিবেশি হান্নান খানের জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল।

এরই সূত্র ধরে গত সোমবার সন্ধ্যায় সোহরাব খানের লোকজন হান্নান খানকে মারধর করে। পরবর্তীতে হান্নান খানের লোকজন দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে রাতে দিকে মস্তফা খানদের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ৮টি বসতঘর ভাংচুর করে।

এ সময় হামলাকারীদের বাধাঁ দিতে গিয়ে মহিলাসহ ১০ জন আহত হয়।

আহতদের মধ্যে নান্নু খানের স্ত্রী লিপি (৪০) ও মজিদ খানের স্ত্রী আকলিমা (৬৫) কে কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।

এ ঘটনায় ভাংচুরের স্বীকার হওয়া সোহরাব খানের স্ত্রী কহিনুর বেগম বাদী হয়ে ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে ও ৪/৫ জন অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোটালীপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

কহিনুর বেগম বলেন, তারাবির নামাজের সময় বাড়িতে পুরুষ সদস্যেরা ছিল না। এ সময় হঠাৎ করে হান্নান খানের লোকেরা আমাদের বাড়িতে হামলা চালায়।

দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলাকারিরা আদম খন, নান্না খান, সেকেন্দার খান, সোহরাব খান, মজিদ খান, আতিকুজ্জামান খান, হাসান খান, আজিবর খান, জাকারিয়া খান ও শহিদ খানের বসতঘর ভাংচুর করে এবং কয়েকটি ঘরে লুটপাট চালায়। অনেক ঘর থেকে নগদ টাকাসহ স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে যায়।

হামলাকারীদের বাঁধা দিতে গিয়ে মজিদ খানের স্ত্রী আকলিমা বেগম (৬৫), নান্না খানের স্ত্রী লিপি বেগগ (৪০)সহ ১০ জন আহত হয়।

হামলার বিষয়ে জানার জন্য মঙ্গলবার বিকেলে হামলাকারীদের বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায় নাই।

কোটালীপাড়া থানার এস আই মামুন বলেন, দুই পক্ষ থেকেই অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরবি/জেডআর

Link copied!