রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৫, ০৭:৩১ পিএম

পটিয়ায় মামুন খুনের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৫, ০৭:৩১ পিএম

অভিযুক্ত বিএনপি নেতা আইয়ুব আলী বুইন্যা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

অভিযুক্ত বিএনপি নেতা আইয়ুব আলী বুইন্যা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

চট্টগ্রামের পটিয়ায় প্রবাসী মামুন খুনের মামলার আসামি বিএনপি নেতা আইয়ুব আলী বুইন্যাকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে নিজ বসতবাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আইয়ুব আলী উপজেলার দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড ডেঙ্গাপাড়া দরগাহভিটা এলাকার মৃত ছৈয়দ মেম্বারের ছেলে। তিনি স্থানীয় ওয়ার্ড বিএনপির সেক্রেটারি এবং হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি ছাত্রলীগ নেতা ফাহিমের বাবা।

পটিয়া থানার ওসি নুরুজ্জামান বলেন, ‘মামুন হত্যা মামলার ৪নং আসামি আইয়ুব আলী বুলুকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আইনানুগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তাকে আদালতে পাঠানো হবে।’ এ ছাড়া অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের পুলিশ তৎপর আছে।

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার ধলঘাট ইউনিয়নের আলামপুর এলাকায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ নেতা ফাহিম ধারালো ছুরি দিয়ে মামুনকে উপর্যুপরি আঘাত করে গুরুতর জখম করেন। 

স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করালে শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

নিহত মামুন দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়নের ডেঙ্গাপাড়া এলাকার আবুল বশরের ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও মাত্র সাত মাস বয়সি এক পুত্র সন্তান রেখে গেছেন।

হত্যার পরদিন নিহতের স্ত্রী আঁখি আক্তার বাদী হয়ে পটিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ফাহিমকে প্রধান আসামি, তার চাচাতো ভাই রানাকে ২নং আসামি, ভাই ফারহানকে ৩নং আসামি এবং বাবা আইয়ুব আলীকে ৪নং আসামি করা হয়। এ ছাড়া আরও ৩-৪ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।

মামলা দায়েরের পরপরই পটিয়া থানা পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, ফাহিম দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাস, অপহরণ, চাঁদাবাজি ও ছিনতাইসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকলেও প্রভাবশালী হওয়ায় সবসময় আইনের বাইরে থেকে গেছেন।

উল্লেখ্য, মামুন হত্যার আগের দিন একই এলাকায় এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে মারধর ও মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগে মামলা হয় ফাহিমের বিরুদ্ধে।

Link copied!