রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৯, ২০২৫, ০৬:৪০ পিএম

কপোতাক্ষ নদ রক্ষা বাঁধের মাটি ও গাছ কাটার অভিযোগ

পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৯, ২০২৫, ০৬:৪০ পিএম

কপোতাক্ষ নদ রক্ষা বাঁধের মাটি কাটার দৃশ্য। ছবি-  রূপালী বাংলাদেশ

কপোতাক্ষ নদ রক্ষা বাঁধের মাটি কাটার দৃশ্য। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

খুলনার পাইকগাছা-তালা উপজেলা সীমান্তের খননকৃত কপোতাক্ষ নদ রক্ষা বাঁধের বনায়নের গাছ ও মাটি কাটার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গাছ ও মাটি কাটার কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

প্রাপ্ত অভিযোগ ও সরেজমিনে জানা গেছে, দুই উপজেলার সীমান্তের কাঠিপাড়াস্থ কপোতাক্ষ নদের পর নির্মাণাধীন শালিখা ব্রিজের পাইলের পাশে পাউবো’র বেড়িবাঁধের নিচে রফিকুল ইসলাম শিকারী নামে এক ব্যক্তি পরিবার নিয়ে বসবাস করেন।

স্থানীয়দের অভিযোগ, তিনি খননকৃত কপোতাক্ষ নদের পোল্ডার রক্ষা বাঁধের ওপর বনায়নের নিমগাছ ও মাটি কেটে ফসলের খেত তৈরি করছেন। এ অবস্থা চলতে থাকলে বাঁধ ঝুঁকিতে পড়বে এবং পরিবেশেরও ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।

এ প্রসঙ্গে ঘের মালিক, তালার মুড়াগছার বাসিন্দা মিনার আলী মীর জানান, আগে রফিক শিকারী কপোতাক্ষ নদ সংলগ্ন কাঠিপাড়া মৌজায় রেকর্ডীয় ১০ কাঠা জমি ক্রয় করে বসবাস করতেন। এরই মধ্যে কপোতাক্ষ নদ খননের মাটি তার রেকর্ডীয় জমির ওপর স্তুপ হওয়ায় বড় বাঁধে পরিণত হয়েছে। তিনি অনুমতি দিয়ে রফিক ওই বাঁধে ফসল ফলাতে মাটি সমান করেছেন। তবে রফিক একটি নিমগাছ কর্তন করে ভুল করেছেন।

অনুমতি বিষয়ে জানতে চাইলে মিনার আলী মীর বলেন, রফিকসহ ২০ জমি মালিকের কাছ থেকে চুক্তির বিনিময়ে বনায়ন করেছেন, কারণ এটা তাদের রেকর্ডীয় জমি।

অন্যদিকে, রফিক শিকারী দম্পতি জানান, ডালপালা ছাটাসহ একটি নিমগাছ কাটা তাদের ভুল, তারা বাঁধ নষ্ট করবে এমন কাজ থেকে বিরত থাকবেন।

এ বিষয়ে উপজেলা বনকর্মকর্তা প্রবীর কুমার দত্ত বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে বনায়নের গাছ ও বাঁধের মাটি কাটার কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। বাঁধের বনায়ন নিয়ে দুই পক্ষের দীর্ঘদিনের বিরোধ রয়েছে।’ মালিকানা নির্ধারণ এবং জমির অবস্থান নির্ণয় করা গেলে সমস্যার সমাধান হবে বলে তিনি মনে করছেন।

Link copied!