বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১১, ২০২৫, ০৯:৩০ এএম

দেশে শৈত্যপ্রবাহ শুরু, পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রিতে

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১১, ২০২৫, ০৯:৩০ এএম

পঞ্চগড়ে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ। ছবি- সংগৃহীত

পঞ্চগড়ে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ। ছবি- সংগৃহীত

পঞ্চগড়ে শীতের প্রকোপ দিন দিন বাড়ছে। টানা পাঁচ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকার পর আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) আরও কমে তেঁতুলিয়ায় নেমেছে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ভোর ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ, যা এলাকায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহের সৃষ্টি করেছে।

শীতের তীব্রতা বাড়ায় বৃদ্ধি পেয়েছে নিম্নআয়ের মানুষের দুর্ভোগ। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজের প্রয়োজনে মাঠে-ঘাটে বের হতে হচ্ছে তাদের। অনেকে রাস্তাঘাট, বাড়ির সামনে বা চা-স্টলের পাশে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।

এর আগে গত পাঁচ দিনে তেঁতুলিয়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ছিল। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আর্দ্রতা ছিল ৭৭ শতাংশ এবং দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে একই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়; আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ এবং দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আর্দ্রতা ৮৪ শতাংশ। সেদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, টানা কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে ছিল। আজ তা আরও কমে গেছে। এলাকায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে, সামনে তাপমাত্রা আরও কমার সম্ভাবনা আছে।

পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক কাজী মো. সায়েমুজ্জামান বলেন, শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোই এখন আমাদের বড় দায়িত্ব। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে বরাদ্দ পাওয়া ৩০ লাখ টাকায় ৮ হাজার ৬৪০টি কম্বল ক্রয় করে জেলার পাঁচটি উপজেলার ৪৩টি ইউনিয়নে বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া আরও ৬৫ হাজার কম্বলের চাহিদা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

Link copied!