শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নেত্রকোণা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ৩০, ২০২৫, ০৩:২১ পিএম

আল্লাহ ছাড়া নির্বাচন কেউ ঠেকাতে পারবে না : সালাহউদ্দিন আহমদ

নেত্রকোণা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ৩০, ২০২৫, ০৩:২১ পিএম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি- সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি- সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচন নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হবে এবং এই নির্বাচন কোনো শক্তি, একমাত্র আল্লাহ ছাড়া, ঠেকাতে পারবে না।’

শনিবার (৩০ আগস্ট) নেত্রকোনার মোক্তারপাড়া মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে এসব কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে, তবে জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে এই নির্বাচন বন্ধ করা যাবে না। আগামী রমজানের আগেই নির্বাচন সম্পন্ন হবে এবং দেশের জনগণ নির্বাচনের জন্য অতন্দ্র পাহারার ভূমিকা পালন করবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ এখন নির্বাচনমুখী, আর যারা নির্বাচনের বিরোধিতা করবে, জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।’

বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘তাদের দল সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে রাষ্ট্র কাঠামোর গণতান্ত্রিক সংস্কার করছে, যাতে দেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত না হয়।’

তিনি বলেন, ‘আমরা যে সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করতে চাই, সেগুলোর জন্য সংবিধান সংশোধন করার প্রয়োজন নেই। বর্তমান সরকার যদি চায়, তা এখনই বাস্তবায়ন করতে পারে।’

এ ছাড়া, সালাহউদ্দিন আহমদ অভিযোগ করেন, ‘কিছু লোক ঠুনকো অজুহাতে নির্বাচন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে চায়। তবে এখন দেশে নির্বাচনি আবহ তৈরি হয়েছে, প্রার্থীরা গণসংযোগ শুরু করেছে। যদি কেউ নির্বাচনের বিরোধিতা করে, তবে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।’

সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ আলমগীর, জাতীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শরীফুল আলম, এবং আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।

এ সম্মেলনে নেত্রকোনার ১০ উপজেলা ও ৫টি পৌরসভা থেকে মোট ১ হাজার ৫১৫ জন কাউন্সিলর অংশ নেন, যারা জেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদক নির্বাচিত করবেন।

Link copied!