বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৮, ২০২৫, ০৫:০০ পিএম

কর্মবিরতিতে চক্ষু বিজ্ঞান হাসপাতালের নার্স ও কর্মচারীরা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৮, ২০২৫, ০৫:০০ পিএম

কর্মবিরতি পালন করছেন চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্য কর্মচারীরা। ছবি- সংগৃহীত

কর্মবিরতি পালন করছেন চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্য কর্মচারীরা। ছবি- সংগৃহীত

নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ তুলে কর্মবিরতি পালন করছেন জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্য কর্মচারীরা।

বুধবার (২৮ মে) সকাল থেকে তারা হঠাৎ কর্মবিরতি শুরু করেন। বর্তমানে শুধু জরুরি বিভাগ চালু থাকলেও অন্যান্য সব নিয়মিত সেবা বন্ধ রয়েছে।

হাসপাতালের কর্মীদের দাবি, সেখানে চিকিৎসাধীন কিছু ‘জুলাই যোদ্ধা’র দুর্ব্যবহার, হামলা ও ভাঙচুরের কারণে তারা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

সকাল থেকে বহির্বিভাগের সেবা বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন আগত রোগীরা। কেউ কেউ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। নির্ধারিত অপারেশনও বাতিল করতে হয়েছে। রোগীরা চিকিৎসকদের কক্ষে অপেক্ষা করলেও চিকিৎসা দেওয়ার মতো কেউ উপস্থিত ছিলেন না।

হাসপাতালের কর্মচারীরা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কিছু ‘জুলাই যোদ্ধা’র সঙ্গে নার্স ও কর্মচারীদের বাগবিতণ্ডা, এমনকি হাতাহাতির ঘটনা ঘটছে। দুই দিন আগে চারজনের আত্মহত্যার চেষ্টা ও তা ঘিরে উত্তেজনার পর হাসপাতালের পরিবেশ আরও অস্থির হয়ে ওঠে।

সবশেষ গতকাল মঙ্গলবার কয়েকজন ‘জুলাই যোদ্ধা’ দাহ্য পদার্থসহ হাসপাতালের পরিচালকের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখেন।

হাসপাতালের পরিচালক ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘গতকাল কয়েকজন ‘জুলাই যোদ্ধা’ আমার রুমে প্রবেশ করে নিজেদের মধ্যে তর্কে জড়িয়ে পড়ে এবং এক পর্যায়ে হাতাহাতি করে। তাদের একজন পেট্রোল জাতীয় দাহ্য পদার্থ নিয়ে আসে। তারা আত্মহত্যা করতে চাচ্ছিল, নাকি হাসপাতাল জ্বালিয়ে দিতে চাইছিল, তা পরিষ্কার নয়। তাদের মধ্যে নানা গ্রুপিং রয়েছে। এক গ্রুপ আমাকে প্রায় দুই ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে অন্য একটি গ্রুপ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সেনাবাহিনীর সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।’

তাদের এমন ঘটনায় স্টাফরা চরম ক্ষুব্ধ ও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। ফলে তারা কর্মবিরতিতে যেতে বাধ্য হয়েছে বলে জানান তিনি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!