মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২, ২০২৫, ১২:৩৯ এএম

কুড়িলে বৃষ্টির মধ্যে বাসের জন্য অপেক্ষারত যাত্রীকে তুলে নিয়ে মুক্তিপণ দাবি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২, ২০২৫, ১২:৩৯ এএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় বৃষ্টির মধ্যে বাসের জন্য অপেক্ষার সময় অপহৃত হন এক গার্মেন্টস কর্মী। পরে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোনের মাধ্যমে মাত্র আড়াই ঘণ্টার মধ্যে পুলিশ তাকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। শনিবার (৩১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, নারায়ণগঞ্জের এন জেড টেক্সটাইল নামের একটি পোশাক কারখানার জুনিয়র কর্মকর্তা মনির হোসেন (৩৫)। তিনি হেমায়েতপুরে একটি কারখানা পরিদর্শন শেষে কুড়িল বিশ্বরোডে বাস ধরার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। ওই সময় প্রবল বৃষ্টির কারণে আশপাশে তেমন লোকজন ছিল না। এই সুযোগে দুজন দুর্বৃত্ত জোর করে তাকে একটি প্রাইভেটকারে তুলে নিয়ে যায় এবং কুড়িল বিশ্বরোড এলাকার একটি বাসায় আটকে রাখে।

পরে অপহরণকারীরা মনির হোসেনকে মারধর করে এবং তার পরিবারের কাছে ফোন করে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। বিষয়টি জানতে পেরে মনিরের বড় ভাই মাহমুদুল আলম সহকর্মী রাকিবুল ইসলামকে বিষয়টি জানালে রাকিবুল ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে সহযোগিতা চান।

রোববার (১ জুন) জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর গণমাধ্যম ও জনসংযোগ শাখার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শনিবার রাত ৯টার দিকে ৯৯৯–এ ফোন পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ঢাকার ভাটারা থানা-পুলিশকে অবহিত করা হয়। পরবর্তী সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় পুলিশ মনিরের অবস্থান শনাক্ত করে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালায়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে পুলিশ তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। অভিযানের সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অপহরণকারীরা পালিয়ে যায়। বর্তমানে মনির হোসেন চিকিৎসা শেষে বাসায় বিশ্রামে রয়েছেন।

ভুক্তভোগীর সহকর্মী রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশের দ্রুত পদক্ষেপে মনিরকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। আমরা কৃতজ্ঞ ৯৯৯ ও ভাটারা থানা-পুলিশের প্রতি।’

এ বিষয়ে ভাটারা থানা-পুলিশ বলেছেন, ‘এ ঘটনায় তদন্ত চলছে এবং অপহরণকারীদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।’

Link copied!