ঈদুল আজহা আসলেই দেখা যায়, এক হাটের পশু জোর করে অন্য হাটে নিয়ে যাওয়ার প্রবণতা। তাই এ কার্যক্রম বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে র্যাব। একই সঙ্গে হাট ও বাস টার্মিনালে চাঁদাবাজি করলেও নেওয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা।
মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর গাবতলীতে আয়োজিত পশুর হাটের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৪ এর অধিনায়ক (সিও) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মাহবুব আলম এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশের সর্ববৃহৎ পশুর হাট গাবতলীসহ অন্যান্য পশুর হাটের নিরাপত্তা জোরদার করতে এবং ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ইতোমধ্যে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘র্যাব-৪ হাটে ওয়াচ টাওয়ার ও অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপনসহ মিরপুর বেনারসী পল্লী এলাকা এবং পাটুরিয়া ফেরিঘাট গরুর হাটে অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করেছে এবং হাটে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে, যাতে জনসাধারণ অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির শিকার না হয়।’
মাহবুব আলম বলেন, ‘পশু পরিবহনে চাঁদাবাজি বা এক হাটের পশু অন্য হাটে জোর করে নেওয়ার মতো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে সর্বোচ্চ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় র্যাব-৪ এর স্ট্রাইকিং রিজার্ভ ফোর্স প্রস্তুত থাকবে।’
