মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২১, ২০২৫, ০৪:০৪ পিএম

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার মাস্টারমাইন্ডসহ গ্রেপ্তার ৩

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২১, ২০২৫, ০৪:০৪ পিএম

জুবায়েদ ও গ্রেপ্তারকৃতরা। ছবি- সংগৃহীত

জুবায়েদ ও গ্রেপ্তারকৃতরা। ছবি- সংগৃহীত

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা মো. জুবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যা মামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বংশাল থানা।

মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) এস. এন. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মো. মাহির রহমান (১৯), বার্জিস শাবনাম বর্ষা (১৯) ও ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০)।

এস. এন. নজরুল ইসলাম জানান, ‘গত রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পুরান ঢাকার বংশাল থানার নুর বক্স লেনের ১৫ নম্বর রৌশান ভিলার সিঁড়িঘরে জোবায়েদকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়। ঘটনার পরপরই পুলিশ তদন্ত শুরু করে এবং প্রযুক্তির সহায়তায় খুনের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে।

ঘটনার রাতেই প্রথমে বংশাল থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডে প্ররোচনাদানকারী হিসেবে সন্দেহভাজন বার্জিস শাবনাম বর্ষাকে আটক করে। এরপর সোমবার (২০ অক্টোবর) রাতে কেরানীগঞ্জের ভাংনা এলাকা থেকে প্রধান অভিযুক্ত মো. মাহির রহমানকে এবং পল্টনের চামেলীবাগ এলাকা থেকে ফারদীন আহম্মেদ আয়লানকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারের পর তাদের জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের বিস্তারিত তথ্য জানা যায় বলে জানিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তারা।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, ‘গ্রেপ্তার হওয়া তিনজনই হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত ছিল। এদের মধ্যে মাহির ও আয়লান ছুরিকাঘাতে অংশ নেয়, আর বর্ষা ঘটনার পেছনে প্ররোচনাকারী হিসেবে কাজ করেছে।’

এ ঘটনায় বংশাল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করার প্রস্তুতি চলছে।

বংশাল থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার পেছনের প্রেমঘটিত জটিলতা ও পূর্বপরিকল্পনার বিষয়টি আমরা তদন্তে পেয়েছি। মামলার তদন্ত অব্যাহত আছে, প্রয়োজন হলে আরও গ্রেপ্তার হতে পারে।’

Link copied!