মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২৫, ০৬:২৮ পিএম

‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে স্বতন্ত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২৫, ০৬:২৮ পিএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত থেকে বাতিল হওয়া রাজধানীর সাত সরকারি কলেজকে একীভূত করে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে নতুন একটি স্বতন্ত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, মানসম্মত শিক্ষা, সময়মতো পরীক্ষা গ্রহণ, দ্রুত ফল প্রকাশ ও প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নেওয়া এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের ভর্তি, রেজিস্ট্রেশন ও পাঠদানের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসনের অপারেশন ম্যানুয়েলও অনুমোদন করা হয়েছে। এর ভিত্তিতে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের ভর্তিকার্যক্রম সম্পন্ন করে আগামী ২৩ নভেম্বর ক্লাস শুরুর তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তুতির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া প্রণয়ন করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগে পাঠানো হয়। খসড়া অধ্যাদেশটি গত ২৪ সেপ্টেম্বর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সুধীজনের কাছ থেকে পাঁচ হাজারেরও বেশি মতামত সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাপ্ত প্রতিটি মতামত আইনগত ও বাস্তবতার নিরিখে পর্যালোচনা করা হচ্ছে এবং খসড়াটি পুনর্মূল্যায়ন ও পরিমার্জন কাজ শুরু হয়েছে। মন্ত্রণালয় বিশ্বাস করে, এই বিধিবদ্ধ পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য ও সমন্বিত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সম্ভব হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অধ্যাদেশ চূড়ান্তকরণসহ সামগ্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সময় লাগলেও শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম যেন ব্যাহত না হয় সে বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ সচেতন। প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পূর্ব পর্যন্ত শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যাবলি পরিচালনার জন্য ইতোমধ্যে একজন অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই কার্যক্রমকে দেশের উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচনা করছে এবং সকল অংশীজনের ন্যায্য স্বার্থ রক্ষা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার করেছে। মন্ত্রণালয় ব্যক্তিগত ধারণা বা গুজবের ভিত্তিতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি না করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!