ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছভুক্ত দেশের ১৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘বি’ (মানবিক) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শেষ হয়েছে।
এ উপলক্ষে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ভর্তি তথ্য সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন, ফুল ও উপহার প্রদান, ইমার্জেন্সি ওষুধ, সুপেয় পানির ব্যবস্থা করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল।
শুক্রবার (২ মে) সকাল ৯টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সহায়তায় বিভিন্ন শিক্ষার্থীবান্ধব কার্যক্রম পরিচালনা করেন শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
পরীক্ষা শেষে মূল ফটক ও আশপাশের এরিয়ায় পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচিও চালাতে দেখা গেছে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, শাখা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম রাশেদ, আহবায়ক সাহেদ আহম্মেদ, সদস্যসচিব মাসুদ রুমী মিথুন, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ, যুগ্ম আহ্বায়ক আহসান হাবীব, আনারুল ইসলাম, রোকন উদ্দিন, মনিরুল ইসলাম, সদস্য সাব্বির হোসেন, রাফিজ আহমেদ, নুর উদ্দিন প্রমুখ।
এদিন, ‘শহীদ ওয়াসিম সহায়তা কেন্দ্র’ ও ‘শহীদ মুগ্ধ পানি কর্নার’ স্থাপন করা হয়। সেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য কলম, রজনীগন্ধা ফুল, স্যালাইন, বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ওষুধ, সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হয়।
বুথের ভেতরে দেখা যায়, অভিভাবকদের জন্য বিশ্রামের ব্যবস্থা। পরীক্ষা চলাকালীন অভিভাবকদের মধ্যে নাস্তা ও বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করতেও দেখা যায় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের।
এ ছাড়াও এদিন সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত চলা গুচ্ছের ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শেষে বের হওয়ার সময় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের হাতে লিফলেট, হ্যান্ডবিল, পানি বিতরণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিয়াশীল বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
অধিকাংশ শিক্ষার্থী লিফলেট নিলেও চোখ বুলিয়েই রাস্তায় ফেলে দেন। এতে মূল ফটক ও আশপাশে লিফলেটের স্তূপ জমে যায়। শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা সেসব কাগজ, লিফলেট ও পানির বোতল কুঁড়িয়ে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলেন।
শাখা ছাত্রদলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ বলেন, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে সবসময়ই চেষ্টা করি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকতে। ছাত্রদলের বুথে যেমন বিভিন্ন সহযোগিতা নিয়ে প্রস্তুত ছিলাম, তেমনি সহযোদ্ধারা যানজট নিরসনেও দায়িত্ব পালন করেছে।
 
তিনি বলেন, পাশাপাশি কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহগামী শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যাতে ন্যায্য ভাড়া নেওয়া হয়, সেদিকে নজর রেখেছে ছাত্রদল। অতীতের মতো ভবিষ্যতেও সবসময় শিক্ষার্থীদের পাশে থেকে কাজ করব।
শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ বলেন, ‘প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে। ছাত্রদল পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য সুপেয় পানি, স্যালাইন, প্রাথমিক চিকিৎসার ওষুধ নিয়ে প্রস্তুত ছিল।’

 
                             
                                    

 সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন 
                                     
                                     
                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                             
        
        
        
        
       -20251031164129.webp) 
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
       -20251025002118.webp) 
        
        
        
        
        
        
       
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন