শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩১, ২০২৫, ০৪:৩১ পিএম

আফ্রিকায় কলেরার ভয়াবহ রূপ, ৬,৮০০ জনের মৃত্যু

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩১, ২০২৫, ০৪:৩১ পিএম

আফ্রিকায় কলেরা। ছবি- সংগৃহীত

আফ্রিকায় কলেরা। ছবি- সংগৃহীত

আফ্রিকার ২৩টি দেশে ভয়াবহ কলেরার প্রাদুর্ভাবে চলতি বছর ছয় হাজার আট শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়াও আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখের কাছাকাছি পৌঁছানোয় পরিস্থিতি ক্রমেই উদ্বেগজনক হয়ে উঠছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) আফ্রিকা সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (আফ্রিকা সিডিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।

সংস্থাটির প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মহাদেশজুড়ে এ পর্যন্ত মোট দুই লাখ ৯৭ হাজার ৩৯৪ জনের আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে; এর মধ্যে ছয় হাজার আট শতাধিক জনের মৃত্যু হয়েছে। বর্তমান মৃত্যুহার দাঁড়িয়েছে ২.৩ শতাংশ। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছর প্রায় ৫০ হাজার বেশি রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।

নামিবিয়া থেকে আয়োজিত এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে আফ্রিকা সিডিসির ডেপুটি ইনসিডেন্ট ম্যানেজার ইয়াপ বোম জানান, মৌসুমি বৃষ্টিপাত বাড়লে পরিস্থিতি আরও নাজুক হতে পারে।

তিনি সতর্কবার্তা দিয়ে বলেন, ‘যদি সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া না হয়, বছরের বাকি সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোতে সংক্রমণ আরও বেড়ে যেতে পারে।’

অপর্যাপ্ত স্যানিটেশন অবকাঠামো এবং বিশুদ্ধ পানির অভাবকে প্রাদুর্ভাবের প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে অ্যাঙ্গোলা ও বুরুন্ডিতে সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। অ্যাঙ্গোলায় দ্বিতীয় ধাক্কা শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে আফ্রিকা সিডিসি।

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে দক্ষিণ সুদান, সুদান এবং গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে সংক্রমণ কিছুটা কমার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। তবে এসব দেশ এখনো সামগ্রিক বোঝার বড় অংশ বয়ে বেড়াচ্ছে।

কলেরা একটি মারাত্মক জলবাহিত রোগ। দূষিত পানি বা খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটে এবং সময়মতো চিকিৎসা না পেলে দ্রুত পানিশূন্যতা ও মৃত্যু হতে পারে। ফলে বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতকরণ, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং দ্রুত শনাক্তকরণের ওপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

Link copied!