সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ৩১, ২০২৫, ০২:৩৬ পিএম

চবি শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সংঘর্ষে প্রক্টরসহ আহত অনেকে

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ৩১, ২০২৫, ০২:৩৬ পিএম

চবি শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সংঘর্ষে আহত কয়েকজন।  ছবি- সংগৃহীত

চবি শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সংঘর্ষে আহত কয়েকজন। ছবি- সংগৃহীত

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে আবারও ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (৩০ আগস্ট) রাত থেকে শুরু হওয়া এই উত্তেজনা রোববার (৩১ আগস্ট) পর্যন্ত বিরাজ করছে। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরসহ একাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন।

সূত্র জানায়, শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকার একটি বাসায় অবস্থানরত এক নারী শিক্ষার্থী সময়মতো ফেরার পরও দায়িত্বরত নিরাপত্তারক্ষী (দারোয়ান) গেট খুলতে অস্বীকৃতি জানান। শিক্ষার্থী বারবার অনুরোধ করলেও তিনি গালাগাল শুরু করেন এবং একপর্যায়ে শিক্ষার্থীর গলায় চড় মারেন ও ধাক্কা দিয়ে ফেলে লাথি মারেন।

নারী শিক্ষার্থীর চিৎকারে তার রুমমেটসহ স্থানীয় কয়েকজন এগিয়ে এলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে শিক্ষার্থীরা ওই দারোয়ানকে আটক করতে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

শনিবার রাতের সংঘর্ষের পর শনিবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে রোববার ভোর ৪টা পর্যন্ত ফের থেমে থেমে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও ককটেল বিস্ফোরণের মতো ঘটনাও ঘটে।

রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন জোবরা গ্রামে আবারও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ছাত্র-জনতা। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ আহত হন। পাশাপাশি সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পরও সংবাদকর্মী আরাফ হামলার শিকার হন। এমনকি আহত হন আরও বেশ কয়েকজন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী মো. লিখন রাজ বলেন, ‘গতকাল রাতে আমাদের ওপর হামলা করা হয়। আজ দুপুর ১২টার দিকে সমঝোতা করতে গেলে ওরা আবার আমাদের ওপর হামলা চালায়। এতে অনেকে আহত হয়েছেন।’

আহত শিক্ষার্থীদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারা বর্তমানে শঙ্কামুক্ত বলে জানা গেছে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসন, পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা একযোগে কাজ করছে।

Link copied!