মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


খুলনা ব্যুরো

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫, ১০:৫৯ পিএম

কুয়েটে সংঘর্ষের ঘটনায় ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ৩২ জনকে সতর্ক

খুলনা ব্যুরো

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫, ১০:৫৯ পিএম

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) সাত মাস আগে ঘটে যাওয়া সংঘর্ষ ও শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। 

সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের শাস্তির বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এ ঘটনায় ৩২ জনকে সতর্ক করা হয়েছে। এর আগে রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

কুয়েট ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক বি এম ইকরামুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, পাঁচ শিক্ষার্থী শাস্তিপ্রাপ্ত হয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩২ জনকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক শিক্ষার্থী এবং তাদের বিভাগকে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

শাস্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে এমএসসি প্রোগ্রামের শিক্ষার্থী সালিম সাদমানকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২৩ ব্যাচের ওমর বিন হোসাইন, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২১ ব্যাচের শান্ত ইসলাম, একই বিভাগের মো. হৃদয় এবং ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ECE) বিভাগের ২২ ব্যাচের সাফওয়ান আহমেদ ইফাজকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।

গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে কুয়েটে ছাত্রদল নেতাকর্মী ও বহিরাগতদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। ওই রাতেই হামলাকারীদের পক্ষ নেওয়ার অভিযোগ তুলে তৎকালীন উপাচার্যসহ কয়েকজন শিক্ষককে লাঞ্ছিত করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

ঘটনার পর কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (CSE) বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. এম এ এ হাশেমকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়, যা ১৪ এপ্রিল তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।

পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে শিক্ষা মন্ত্রণালয় তৎকালীন উপাচার্যকে অব্যাহতি দেয়। দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর প্রায় সাড়ে পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর ২৯ জুলাই থেকে নতুন উপাচার্যের অধীনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম পুনরায় চালু হয়।

Link copied!