রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিনোদন প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৬, ২০২৫, ০৩:২৫ পিএম

মেহজাবীনের অনুরোধ

বিনোদন প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৬, ২০২৫, ০৩:২৫ পিএম

অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। ছবি - সংগৃহীত

অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। ছবি - সংগৃহীত

২৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ, হুমকি ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে করা মামলায় ছোট পর্দার অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন ঢাকার একটি আদালত। এই মামলায় অভিনেত্রীর ভাই আলিসান চৌধুরীর বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

আজ রোববার (১৬ নভেম্বর) আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

এ খবর প্রকাশ্যে আসতেই মামলাটিকে ভিত্তিহীন দাবি করে আজ দুপুরে মেহজাবীন চৌধুরী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। 

পোস্টে মেহজাবীন লিখেছেন, ‘অনলাইনে আমার নাম ব্যবহার করে কিছু ভিত্তিহীন ‘মামলা’সংক্রান্ত খবর ছড়িয়ে পড়ছে। আমার সব সাংবাদিক সহকর্মীদের প্রতি অনুরোধ, দয়া করে কোনো প্রকার যাচাইবিহীন ও সত্যতাবিহীন সংবাদ প্রকাশ থেকে বিরত থাকুন।’

আদালত সূত্রে জানা যায়, মামলাটিতে আসামিদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে তারা আদালতে হাজির না হওয়ায় ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত–৩ এর ম্যাজিস্ট্রেট আফরোজা তানিয়া তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। একইসঙ্গে গ্রেপ্তারসংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৮ ডিসেম্বর তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

মামলার সূত্রে জানা যায়, বাদীর সঙ্গে দীর্ঘদিনের পরিচয়ের সুবাদে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে আসামি মেহজাবীন চৌধুরী তাকে নতুন পারিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখার কথা বলেন এবং বিভিন্ন সময়ে নগদ ও বিকাশের মাধ্যমে মোট ২৭ লাখ টাকা নেন। এরপর মেহজাবীন ও তার ভাই দীর্ঘদিন কোনো ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু না করায় বাদী টাকা চাইলে ‘আজ দেব, কাল দেব’ বলে সময়ক্ষেপণ করেন। পরবর্তীতে গত ১১ ফেব্রুয়ারি পাওনা টাকা চাইতে গেলে তারা বাদীকে ১৬ মার্চ হাতিরঝিল রোডের পাশের একটি রেস্টুরেন্টে যেতে বলেন।

অভিযোগে আরও বলা হয়, নির্ধারিত দিন সেখানে গেলে মেহজাবীন ও তার ভাইসহ আরও অজ্ঞাতনামা ৪–৫ জন বাদীকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। তারা বলেন, ‘এরপর তুই আমাদের বাসায় টাকা চাইতে যাবি না। তোকে বাসার সামনে পুনরায় দেখলে জানে মেরে ফেলব।’

এসব বলে তারা বাদীকে জীবননাশের হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। বিষয়টি সমাধানের জন্য বাদী ভাটারা থানায় গেলে থানা কর্তৃপক্ষ তাকে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়।

এ ঘটনায় আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১০৭/১১৭(৩) ধারায় মামলা দায়ের করেন।

Link copied!