শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২৫, ০১:০০ পিএম

আপনার হার্ট ভালো আছে কি নেই, লক্ষণ দেখে যেভাবে বুঝবেন

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২৫, ০১:০০ পিএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর মধ্যে একটি হৃদযন্ত্র। এটি ঠিকভাবে কাজ না করলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে আমরা হইতো সেটি ঠিকভাবে বুঝতেই পারি না। চিকিৎসকরা বলছেন, শরীরের কিছু সাধারণ লক্ষণ লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন আপনার হার্ট ভালো আছে কি নেই।

হার্টবিট ও রক্তচাপ নিয়মিত মাপুন- সাধারণত প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ বিট হার্টবিট স্বাভাবিক। এর কম বা বেশি হলে সতর্ক হওয়া দরকার। একইভাবে রক্তচাপের অস্বাভাবিক পরিবর্তনও হার্টের সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।

শ্বাসকষ্ট বা অস্বাভাবিক ক্লান্তি- সিঁড়ি বেয়ে উঠলে, হাঁটলে বা সামান্য কাজের পর যদি শ্বাস নিতে কষ্ট হয় বা খুব ক্লান্ত লাগে, তাহলে সেটা হৃদরোগের লক্ষণ।

বুকের ব্যথা বা চাপ অনুভব- বুকের মাঝখানে ভার বা চাপ লাগা, ব্যথা বাম হাতে বা চোয়ালে ছড়িয়ে পড়া—এসব উপসর্গ দেখা দিলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ঘুমের মান ও মানসিক চাপ- পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া এবং অতিরিক্ত স্ট্রেস হার্টের ওপর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলে। নিয়মিত ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি হার্টকে সুস্থ রাখে।

শরীরচর্চা বা হাঁটার সময় সহনশক্তি- আগের তুলনায় হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়ামের সময় দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়লে, এটি হার্টের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার লক্ষণ হতে পারে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজের কার্ডিওলজি বিভাগের এক চিকিৎসক বলেন, হৃদরোগ হঠাৎ করে তৈরি হয় না। ধীরে ধীরে হার্টের কার্যক্ষমতা কমে যায়, আর শরীর তার ছোট ছোট সংকেত পাঠাতে থাকে। তাই এই সংকেতগুলো অবহেলা করা মানে নিজেকে বিপদের দিকে ঠেলে দেওয়া।

তিনি আরও বলেন, নিয়মিত রক্তচাপ, হার্টবিট ও রক্তের কোলেস্টেরল পরীক্ষা করলে সময়মতো সমস্যা ধরা পড়ে এবং বড় ধরনের ঝুঁকি এড়ানো যায়।

হার্ট সুস্থ রাখবেন কীভাবে- প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম। ফল, সবজি ও আঁশযুক্ত খাবার বেশি খাওয়া। চর্বিযুক্ত ও ভাজাপোড়া খাবার কমানো। ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে বিরত থাকা। পর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখা।

Link copied!