শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৪, ০১:২১ পিএম

শুনানি চলাকালে শ্যামল দত্ত

সাংবাদিকতা করেছি, সরকারের কোনো সুবিধা নেইনি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৪, ০১:২১ পিএম

সাংবাদিকতা করেছি, সরকারের কোনো সুবিধা নেইনি

ছবি: সংগৃহীত

সরকারের নির্দেশনা আছে সাংবাদিককে গ্রেপ্তার না করার। তারপরও আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি সাংবাদিকতা করেছি, কোনোদিন সরকারের কোনো সুবিধা নেইনি। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) আদালতে শুনানি চলাকালে এসব কথা বলেন ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত।

পরে ভাষানটেক থানায় গুলি করে যুবক ফজলুকে হত্যার অভিযোগে করা মামলার শুনানি শেষে তার ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহের আদালত এ আদেশ দেন।

শুনানি চলাকালে শ্যামল দত্ত আরও বলেন, আমি একজন পেশাদার সাংবাদিক। আমি কোনোদিন সরকারের সুবিধা নেইনি। কোনো প্লট নেইনি। আমি জাতীয় প্রেস ক্লাবের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। সম্পাদক পরিষদের ভাইস প্রেসিডেন্ট। সরকারের নির্দেশনা আছে সাংবাদিককে গ্রেপ্তার না করা। তারপরও আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এ সময় বিএনপিপন্থি আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী শ্যামল দত্তের উদ্দেশ্যে বলেন, তিনি কেন দাড়ি কাটলো? মোজাম্মেল হক বাবুর সঙ্গে কেন পালাতে গেলেন। তিনি সাংবাদিক জাতির কলঙ্ক। তার ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে প্রার্থনা করছি।

এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মো. সাহিদুল বিশ্বাস তার ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। এ সময় আসামিপক্ষ রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে রিমান্ডের আদেশ দেন।

এর আগে সোমবার ভোর ৬টার দিকে ধোবাউড়া উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ও পোড়াকান্দুলিয়া সীমান্তের মাঝামাঝি এলাকা থেকে স্থানীয়রা শ্যামল দত্ত ও মোজাম্মেল হককে আটক করেন। এরপর তাদের ধোবাউড়া থানা পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।

গত ১১ সেপ্টেম্বর নিহত ফজলুর ভাই সবুজ বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৬৫ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। পরে এ মামলায় শ্যামল দত্তকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। এ মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ভাষানটেক থানাধীন এলাকায় বিজয় মিছিল করতে গেলে গুলিবিদ্ধ হয়ে ফজলু মারা যান।

আরবি/এফআই

Link copied!