সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৭, ২০২৫, ১১:০২ এএম

শেখ হাসিনা খালাস পেলে আমি সবচেয়ে খুশি হতাম : রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৭, ২০২৫, ১১:০২ এএম

রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। ছবি- সংগৃহীত

রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। ছবি- সংগৃহীত

মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় পলাতক আসামি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন হয়েছে। আমার মক্কেল খালাস পেলে আমি সবচেয়ে খুশি হতাম।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। 

তিনি বলেন, আমি আমার মক্কেলের খালাস চাই, এটা স্বাভাবিক দাবিই। বিচার প্রক্রিয়া ভালোভাবে হয়েছে।

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, কোনো যোগাযোগের চেষ্টা করিনি, আর করার বিধানও নেই। উনারাও কোনো ধরনের প্রচ্ছন্ন বা সরাসরি সহায়তা করেননি। সে সুযোগ থাকলেও, সেটা করা হয়নি।

তিনি আরও বলেন, আমি একজনের জন্য এতদিন ধরে মামলা করছি। সে যদি খালাস পায়, আমার চাইতে বেশি খুশি আর কেউ হবে না- এটা হৃদয় থেকে বলছি।

রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি মন্তব্য করেন, উনি আমার মক্কেল নন, তার ব্যাপারে মন্তব্য করা সমীচীন নয়।

এদিকে, টার্গেট মামলার রায় ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায়। নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, এপিবিএনসহ সেনাবাহিনীও দায়িত্ব পালন করছে। গতকাল সন্ধ্যা থেকে দোয়েল চত্বর-শিক্ষাভবন সড়কে যান চলাচল বন্ধ এবং জনসাধারণের চলাচল সীমিত করা হয়েছে।

রায় ঘোষণা হবে আজ (১৭ নভেম্বর)। ১৩ নভেম্বর ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল তারিখ নির্ধারণ করেন। প্যানেলের অন্য সদস্যরা হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

এই মামলায় ৫৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও জেরা এবং ৯ কার্যদিবসের যুক্তিতর্ক শেষে রায় ঘোষণার দিন ঠিক হয়। প্রসিকিউশন দাবি করেছে, শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি হওয়া উচিত। তবে রাজসাক্ষী হওয়ায় মামুনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত ট্রাইব্যুনালের ওপর ছেড়ে দিয়েছে।

মামলার পাঁচটি অভিযোগের মধ্যে রয়েছে : আন্দোলনে উসকানি, মারণাস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ, আবু সাঈদ হত্যা, চানখারপুলে গুলিতে মৃত্যু এবং আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানো। আনুষ্ঠানিক অভিযোগের পৃষ্ঠা সংখ্যা ৮,৭৪৭।

Link copied!