সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৭, ২০২৫, ১২:০৫ পিএম

অভিনেত্রী মেহজাবীনের বিরুদ্ধে মামলা করা কে এই আমিরুল?

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৭, ২০২৫, ১২:০৫ পিএম

মামলার বাদী আমিরুল ইসলামের সঙ্গে মেহজাবীন চৌধুরী। ছবি- সংগৃহীত

মামলার বাদী আমিরুল ইসলামের সঙ্গে মেহজাবীন চৌধুরী। ছবি- সংগৃহীত

ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরীর বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানার পর তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন। রোববার (১৬ নভেম্বর) ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩–এর বিচারক আফরোজা তানিয়ার আদালতে হাজির হয়ে তিনি ও তার ভাই আলিসান চৌধুরী জামিন নেন।

এর আগে সোমবার (১০ নভেম্বর) বিচারক আফরোজা তানিয়া তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। মামলাটি দায়ের করেছিলেন আমিরুল ইসলাম। তবে এই বাদীকে মেহজাবীন চেনেন না বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাবি করেছেন। এটিকে তিনি হয়রানি হিসেবেও উল্লেখ করেছেন।

তবে এ ঘটনায় মেহজাবীনকে নিয়ে যতোটা না আলোচনা চলছে তার বেশি আলোচনা চলছে মামলার বাদী আমিরুল ইসলামকে নিয়ে। সবার মুখে শুধু একটাই প্রশ্ন কে এই আমিরুল?

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আমিরুলের বাবার নাম মৃত সাদেক আলী। বর্তমানে তিনি রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানার মানিকদির নামাপাড়ায় বসবাস করেন। তার গ্রামের বাড়ি ফেনী সদর উপজেলার ফতেহপুরে। এর বেশি কিছু আর জানা যায়নি।

মামলায় সূত্রে জানা যায়, বাদীর সঙ্গে দীর্ঘদিন পরিচয়ের সুবাদে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে মেহজাবীন চৌধুরীর নতুন পারিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখবে বলে নগদ অর্থে এবং বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে মোট ২৭ লাখ টাকা দেন।

এরপর মেহজাবীন ও তার ভাই দীর্ঘদিন ব্যাবসায়িক কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ না নেওয়ায় বাদী বিভিন্ন সময় টাকা চাইতে গেলে আজকে দেব কালকে দেব বলে দীর্ঘদিন কালক্ষেপণ করে।

এতে আরও বলা হয়, পরবর্তী সময়ে গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে পাওনা টাকা চাইতে গেলে তারা ১৬ মার্চ হাতিরঝিল রোডের পাশে একটি রেস্টুরেন্টে আসতে বলেন। ওই দিন ঘটনাস্থলে গেলে মেহজাবীন ও তার ভাইসহ আরও অজ্ঞাতপরিচয় ৪ থেকে ৫ জন তাকে গালাগাল করে। এমনকি প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেয়। 

বিষয়টি সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট ভাটারা থানায় গেলে থানা কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা করার জন্য আমিরুলকে পরামর্শ দেয়। এরপর ফৌজদারি কার্যবিধির ১০৭/১১৭(৩) ধারায় মামলা করেন তিনি। নির্ধারিত দিনে আদালতে হাজির না হওয়ায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়।

Link copied!