বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১০, ২০২৫, ০৩:০৬ পিএম

ইন্টারনেট বন্ধ করে গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড জয় : তাজুল ইসলাম

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১০, ২০২৫, ০৩:০৬ পিএম

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। ছবি- সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। ছবি- সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাংলাদেশি নাগরিকত্ব থাকুক বা না থাকুক, তিনি রাষ্ট্রের বেতনভুক্ত উপদেষ্টা ছিলেন এবং ইন্টারনেট বন্ধ করে গণহত্যার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে তার বিরুদ্ধে অকাট্য প্রমাণ রয়েছে।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ইন্টারনেট বন্ধ করে হত্যাযজ্ঞে সহায়তা এবং মরদেহ ও আলামত গুমের মামলার শুনানি শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

প্রসিকিউটর তাজুল বলেন, জয়ের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন অনুযায়ীই করা হবে। তার বিরুদ্ধে থাকা প্রমাণ আদালতে উপস্থাপন করা হবে, যোগ করেন তিনি।

এদিন আনুষ্ঠানিক বিচার শুরুর আগে বিদেশি আইনজীবী নিয়োগের অনুমতি চেয়ে দুটি পৃথক আবেদন করেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও সাবেক বাণিজ্য উপদেষ্টা সালমান এফ. রহমান। যুক্তরাজ্য থেকে দুইজন আইনজীবী আনার আবেদন ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়।

চিফ প্রসিকিউটর তাজুল জানান, বিদেশি আইনজীবী নিয়োগের সুযোগ আইনেই রয়েছে, তবে তা নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষ।

আরেক মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়কে আদালতে হাজির করতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

বুধবার জুলাই হত্যাযজ্ঞের মামলায় আনিসুল হক ও সালমান এফ. রহমানকে আদালতে হাজির করা হয়। যুক্তরাজ্য থেকে আইনজীবী আনার আবেদনের পর মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির তারিখ পিছিয়ে ১৭ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।

এদিন ইন্টারনেট বন্ধ করে হত্যাযজ্ঞে সহায়তা এবং মরদেহ ও আলামত গুমের মামলায় সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। আর অনুপস্থিত থাকার কারণে জয়ের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি জারি করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

এদিকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় আরও দুইজন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। এ নিয়ে মামলাটিতে মোট ২৪ জন সাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান সম্পন্ন করেছেন।

Link copied!