বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৫, ২০২৫, ০৪:১৭ পিএম

২০ ফুট দীর্ঘ ভাস্কর্য হয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রায় থাকবেন আবু সাঈদ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৫, ২০২৫, ০৪:১৭ পিএম

২০ ফুট দীর্ঘ ভাস্কর্য হয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রায় থাকবেন আবু সাঈদ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদের বুক ও পেটে গুলি করে হত্যা করে পুলিশ- ছবি: সংগৃহীত

পুরনো বছরকে বিদায় জানিয়ে বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে এবং মঙ্গল কামনায় প্রতিবছর আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। নববর্ষের প্রথম দিন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের  (ঢাবি) চারুকলার প্রধান ফটকের সামনে থেকে এই ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ বের হয়।

বিগত বছরগুলোর মতো এবারও পহেলা বৈশাখে শোভাযাত্রার আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে। এবার শোভাযাত্রা আয়োজনে থাকছে নতুনত্ব। সকল জাতিগোষ্ঠির অংশগ্রহণে ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক’ শোভাযাত্রা আয়োজন করা হচ্ছে।

ব্যতিক্রমী এবার মঙ্গল শোভাযাত্রা আরও আকর্ষণীয় করবে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহিদ আবু সাঈদের ভাস্কর্য। ভাস্কর্যটি তৈরি করছে শোভাযাত্রার আয়োজক  ঢাবির চারুকলা অনুষদ।

জানা গেছে, ভাস্কর্যটির উচ্চতা হবে ২০ ফুট। দুই হাত প্রসারিত হবে। বুক থাকবে টান করে।  জুলাই আন্দোলনে যেভাবে বুক পেতে দেন আবু সাঈদ, সেই দাঁড়ানোর অকুতোভয় দৃশ্যটি ফুঁটিয়ে তুলা হবে ভাস্কর্যে।

 

আবু সাঈদের ভাস্কর্য তৈরির বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ঢাবির চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজাহারুল ইসলাম।

অধ্যাপক আজাহারুল বলেন, ‘এবার প্রাথমিকভাবে বড় আকারের চারটি ভাস্কর্য রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি থাকবে শহিদ আবু সাঈদের ২০ ফুট দীর্ঘ ভাস্কর্য।’

এবারের নববর্ষ উদ্‌যাপনের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘নববর্ষে ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’। মঙ্গল শোভাযাত্রায় বড় আকৃতির ‘স্বৈরাচারের প্রতীকী ভাস্কর্য’ থাকবে বলেও চারুকলা সূত্রে জানা গেছে।

এছাড়াও শোভাযাত্রায় বড় আকারে রাজা-রানির অন্তত চারটি মুখোশ, বাঘ, প্যাঁচা, পাখি, ফুল—এসবের শতাধিক মুখোশ থাকবে বলে জানা গেছে।

ঢাবির চারুকলা অনুষদ ১৯৮৯ সাল থেকে পহেলা বৈশাখে শোভাযাত্রা করে আসছে। শুরুতে এটির নাম ছিল আনন্দ শোভাযাত্রা। নব্বইয়ে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের পটভূমিতে অমঙ্গলকে দূর করে মঙ্গলের আহ্বান জানিয়ে শোভাযাত্রার নামকরণ হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা।

মঙ্গল শোভাযাত্রাকে জাতিসংঘের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞানবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকো ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর বিশ্বের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করে।

আরবি/ফিজ

Link copied!