রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বাসস

প্রকাশিত: জুন ২১, ২০২৫, ০৯:৪৩ পিএম

ব্যবসাবান্ধব পরিবেশে চার অগ্রাধিকার নির্ধারণ

বাসস

প্রকাশিত: জুন ২১, ২০২৫, ০৯:৪৩ পিএম

বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। ছবি- সংগৃহীত

বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। ছবি- সংগৃহীত

বাংলাদেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে চারটি মূল অগ্রাধিকার নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। এই চারটি অগ্রাধিকারের মাধ্যমে দ্রুত বিনিয়োগ বাস্তবায়ন এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।

বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন জানান, উচ্চ প্রভাবসম্পন্ন বিনিয়োগ প্রকল্পের দ্রুত বাস্তবায়ন, ওয়ান-স্টপ সার্ভিসের সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন, বিনিয়োগকারীদের সমস্যার সমাধান এবং বড় বিনিয়োগের একটি শক্তিশালী পাইপলাইন তৈরিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।

রাজধানীর বিনিয়োগ ভবননে গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার একটি অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন হলেও বিনিয়োগের ধারা অটুট রাখতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশে বিনিয়োগকারীদের জন্য নিরাপদ ও লাভজনক পরিবেশ নিশ্চিত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।’

চৌধুরী আশিক আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট–২০২৫’ অভাবনীয় সফলতা অর্জন করেছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী, উন্নয়ন সহযোগী ও অংশীজনদের কাছ থেকে এসেছে অত্যন্ত ইতিবাচক সাড়া। নবায়নযোগ্য জ্বালানি, তথ্য প্রযুক্তি, উৎপাদন, অবকাঠামো এবং স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ পেয়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে।

তিনি বলেন, ‘সামিট থেকে প্রাথমিকভাবে প্রায় ৩,১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে। আরও কিছু প্রস্তাব প্রক্রিয়াধীন।’

বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা ও সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে ডাটাবেজ তৈরি এবং পার্সোনালাইজড সহায়তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

বিডা প্রধান বলেন, ‘বিনিয়োগকারীরা আমাদের কাছে কেবল ব্যবসায়িক নয়, উন্নয়নের অংশীদার। তাদের মতামত আমরা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করি।’ 

চার দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ৫০টি দেশের ৪১৫ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের আলোচ্য বিষয়গুলোতে গুরুত্ব পেয়েছে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, সবুজ প্রবৃদ্ধি, ডিজিটাল অর্থনীতি, টেকসই পোশাক শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও কৃষি প্রক্রিয়াকরণ খাত।

চৌধুরী আশিক মাহমুদ বলেন, ‘এই সামিট প্রমাণ করেছে যে, বাংলাদেশ বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের কাছে একটি প্রতিশ্রুতিশীল ও নির্ভরযোগ্য গন্তব্য।’

Link copied!