সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৩, ২০২৫, ১২:২২ পিএম

৪ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে না পারলে ঝুঁকিতে পড়বে দেশ: আলী রীয়াজ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৩, ২০২৫, ১২:২২ পিএম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।         ছবি- সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। ছবি- সংগৃহীত

বাংলাদেশে টেকসই গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে হলে চারটি প্রধান চ্যালেঞ্জ সফলভাবে মোকাবিলা করতে হবে- এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এসব চ্যালেঞ্জ পূরণে ব্যর্থ হলে দেশ আবারও অস্থিতিশীলতার ঝুঁকিতে পড়তে পারে বলেও সতর্ক করেন তিনি।

সোমবার (২৩ জুন) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফফর আহমদ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ‘দ্য স্টেট রিফর্মস অ্যান্ড ইলেকশন ডিসকোর্স ইন ট্রানজিশনাল ডেমোক্রেসিস: ফ্রম মাস আপরাইজিং টু ইলেকশন অ্যান্ড স্টেট বিল্ডিং’-এ প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দিতে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশে টেকসই ও শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য শুধু কোনো অস্থায়ী সরকার নয় বরং সব রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে এখনই এমন পদক্ষেপ নিতে হবে, যেন পূর্বের মতো স্বৈরতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার কোনো পথ না থাকে। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার অনেক দেশের মতো রাজনৈতিক অস্থিরতায় না পড়ে বরং গণতন্ত্রে টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করতে হবে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি বলেন, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আয়োজন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কার, দায়মুক্তির সংস্কৃতি দূর করা এবং আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনীতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানো- এই চারটি বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে না পারলে, দেশ পুনরায় অস্থিতিশীলতার ঝুঁকিতে পড়তে পারে।

নির্বাচন প্রসঙ্গে আলী রীয়াজ বলেন, যেসব দেশ শান্তিপূর্ণ ক্ষমতার পালাবদলে সফল হয়েছে, তারা গণতন্ত্রে ফেরার পথটিও মসৃণ করেছে।

রাষ্ট্র সংস্কারের গুরুত্ব তুলে ধরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আরও বলেন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যদি আগের স্বৈরতান্ত্রিক ধারা বহন করে চলে, তাহলে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ব্যাহত হবে।

সাংবিধানিক ও আইনগত সংস্কারের মাধ্যমে এমন কাঠামো তৈরি করতে হবে, যা স্বৈরতন্ত্রের পুনরাবৃত্তির ঝুঁকি কমাবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!