বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৬, ২০২৫, ০২:২৭ পিএম

সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৬, ২০২৫, ০২:২৭ পিএম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। ছবি- সংগৃহীত

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। ছবি- সংগৃহীত

রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শুনানির পর রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক। এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও শেরেবাংলা নগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শামসুজ্জোহা সরকার ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন।

বুধবার রাজধানীর মগবাজার এলাকা থেকে হাবিবুল আউয়ালকে গ্রেফতার করে ডিএমপির গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।

এর আগে, একই মামলায় ২৩ জুন সাবেক সিইসি এ কে এম নূরুল হুদার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

বিএনপির পক্ষ থেকে গত ২২ জুন রাষ্ট্রদ্রোহ, প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়। ২৫ জুন মামলায় নতুন করে দণ্ডবিধির রাষ্ট্রদ্রোহসহ একাধিক ধারাও যুক্ত করা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে তৎকালীন নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন না করে ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করেছে। জনগণের ভোট না থাকা সত্ত্বেও নির্বাচনে প্রার্থীদের বিজয়ী ঘোষণা করে তারা সংবিধান ও আইন লঙ্ঘন করেছেন।

এ মামলায় আসামি করা হয়েছে তিন সাবেক সিইসি-কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, এ কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়ালকে। পাশাপাশি অভিযুক্ত করা হয়েছে পাঁচ সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক- হাসান মাহমুদ খন্দকার, এ কে এম শহীদুল হক, মো. জাবেদ পাটোয়ারী, বেনজীর আহমেদ ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, গায়েবি মামলা, গুম, খুন, গণগ্রেপ্তার ও নির্যাতনের মাধ্যমে বিএনপি নেতাকর্মীদের নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে দূরে রাখা হয়। নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ভুয়া ভোট, ব্যালট ছিনতাই ও ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে ফল ঘোষণা করা হয়।

বিচার প্রক্রিয়ায় এসব ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করা হয়েছে। মামলার তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, প্রকৃত তথ্য ও দায়ীদের শনাক্তে সংশ্লিষ্ট ভোট কেন্দ্রের ব্যালট সিল, সাক্ষ্য এবং নজরদারির মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করা হবে।

এ মামলায় আরও গ্রেফতার ও রিমান্ডের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

Link copied!