বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১১, ২০২৫, ০৮:৫৭ পিএম

বাংলাদেশ বিমানে বোমা থাকার কথাটি সঠিক নয়

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১১, ২০২৫, ০৮:৫৭ পিএম

বিমানবন্দরের বোমা ডিসপোজাল ইউনিটের তল্লাশি চলছে। ছবি- সংগৃহীত

বিমানবন্দরের বোমা ডিসপোজাল ইউনিটের তল্লাশি চলছে। ছবি- সংগৃহীত

ঢাকা থেকে কাঠমান্ডুগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে বোমা থাকার গুজবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। তবে তল্লাশি শেষে নিশ্চিত হওয়া গেছে, সেটি ছিল একটি ভুয়া (ফেক) ফোনকল। বিমানে কোনো বোমা বা সন্দেহজনক বস্তু পাওয়া যায়নি।

বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা থেকে কাঠমান্ডুর উদ্দেশে উড্ডয়নের কথা ছিল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-৩৭৩ ফ্লাইটটির। উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে একটি অজ্ঞাত নম্বর থেকে ফোন করে জানানো হয়, ফ্লাইটটিতে বোমা রয়েছে।

ফোনকল পাওয়ার পরপরই যাত্রীদের জরুরি ভিত্তিতে উড়োজাহাজ থেকে নামিয়ে আনা হয় এবং শুরু হয় বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের তল্লাশি। পরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স নিশ্চিত করে, ফ্লাইটটিতে কোনো বিস্ফোরক বা বিপজ্জনক বস্তু মেলেনি।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) এ বি এম রওশন কবীর বলেন, ফ্লাইটটিতে বোমা থাকার কোনো সত্যতা মেলেনি। এটি ছিল সম্পূর্ণ ভুয়া ফোনকল। যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে তল্লাশি শেষ করে পুনরায় বোর্ডিং করানো হচ্ছে। খুব দ্রুত ফ্লাইটটি কাঠমান্ডুর উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।

তিনি আরও বলেন, ভুয়া এই ফোনকলের কারণে কিছু সময়ের জন্য আতঙ্ক ছড়ালেও যাত্রীদের কেউই ক্ষতিগ্রস্ত হননি। আমরা নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। যেহেতু এটি একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট, তাই এ ধরনের হুমকিকে হালকাভাবে নেওয়া হয়নি। কারা, কী উদ্দেশ্যে এই ভুয়া হুমকি দিয়েছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলো ঘটনার পরপরই কাজ শুরু করে এবং বোমা বিষয়ের গুজব ছড়ানোর উৎস শনাক্তে প্রযুক্তিগত অনুসন্ধান চালানো হচ্ছে।

Link copied!