মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রুপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২, ২০২৫, ১২:৩৯ এএম

যেসব সুবিধা পান রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা

রুপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২, ২০২৫, ১২:৩৯ এএম

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে সরকারের ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

রাষ্ট্রের উচ্চপদে আসীন এবং গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারণ ও প্রশাসনিক কাজে জড়িত ব্যক্তিদের সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়।

এর মধ্যে আছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা সমমর্যাদার ব্যক্তি। এর বাইরেও প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে সরকার অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করে থাকে।

বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী আইন, ২০২১ এর ২ ধারায় উল্লেখ রয়েছে, “অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি" অর্থাৎ সরকার কর্তৃক, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের রাষ্ট্র প্রধান বা সরকার প্রধান এবং এই আইনের উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে, অনুরূপ ব্যক্তি বলিয়া ঘোষিত অন্য কোনো ব্যক্তিও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবেন।'

যেভাবে ঘোষণা করা হয়?

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়— বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়— প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই ঘোষণা দেয় যে কারা সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হবেন। তবে পদাধিকার বলের ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সেটা আলাদা করে প্রয়োজন হয় না।

গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি যেসব সুবিধা পান?

বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী আইন, ২০২১ অনুযায়ী, অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তা বিধান করা এই বাহিনীর অর্থাৎ এসএসএফের দায়িত্ব।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ছাড়াও আইনের ৮(২) ধারা মোতাবেক, এসএসএফ' বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থানরত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও দৈহিক নিরাপত্তা প্রদান করিবে।'

অর্থাৎ সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষিত হলে তার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে এসএসএফ নিয়োজিত হবে এবং তার 'নিরাপত্তার বিঘ্ন ঘটাইতে পারে, এইরূপ গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও আদান-প্রদান করিবে এবং তাহাদিগকে দৈহিক নিরাপত্তা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে’।

অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নিরাপত্তার জন্য কাউকে ক্ষতিকর মনে হলে এসএসএফ তাকে বিনা গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় গ্রেপ্তারও করতে পারে এবং তাদের এই ক্ষমতা দেশের সব প্রান্তে প্রযোজ্য।

শুধু তাই নয়, পরিস্থিতি বিবেচনায় ক্ষতিকর ব্যক্তিকে গুলি অথবা হত্যা করার বিধান আছে এই আইনে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!