শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৬, ২০২৫, ০৮:৪৫ পিএম

যেসব ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজের নিবন্ধন ফি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৬, ২০২৫, ০৮:৪৫ পিএম

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ গ্রাফিক্স

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ গ্রাফিক্স

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের অনুমতি পাওয়া ৩৩টি ব্যাংকের তালিকা প্রকাশ করেছে। এই ব্যাংকগুলো হজযাত্রীদের প্রাক-নিবন্ধন এবং নিবন্ধন ফি সংগ্রহ করতে পারবে।

গত ১৩ আগস্ট ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ-২ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেছেন উপসচিব মো. রফিকুল ইসলাম।

আগামী হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের অনুমতি পাওয়া ব্যাংকগুলো হলো, সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, দি সিটি ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক এবং শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক।

ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ ব্যাংকগুলোকে সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে। প্রাক-নিবন্ধনের অর্থ প্রতি ৩০ দিনের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত হিসাবে স্থানান্তর করতে হবে। হজযাত্রীর বিপরীতে কোনো হজ এজেন্সিকে ঋণ দেওয়া যাবে না।

হজযাত্রীর প্রাথমিক নিবন্ধন বা নিবন্ধনের অর্থ এজেন্সির নির্ধারিত ব্যাংকে জমা থাকবে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নির্ধারিত খাত ছাড়া এই অর্থ অন্য খাতে ব্যবহার বা স্থানান্তর করা যাবে না। এছাড়া, ‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২২ (সংশোধিত)’ যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।

Link copied!