শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০২:৪১ পিএম

এবারের নির্বাচন অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে চ্যালেঞ্জের: ইসি সচিব

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০২:৪১ পিএম

ইসি সচিব আখতার আহমেদ। ছবি- সংগৃহীত

ইসি সচিব আখতার আহমেদ। ছবি- সংগৃহীত

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের এমন মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেছেন, নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য করতে নির্বাচন কমিশন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে।

শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন সচিবালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‌‌‌‘নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২০২৫’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এমন কথা বলেন।

আখতার আহমেদ বলেন, ‘ভালো নির্বাচনের বিকল্প নেই। জাতি আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের কোনো কৃপণতা নেই, আমরা সব কাজ ভালোভাবে করতে চেষ্টা করছি।’

তিনি জানান, এ নির্বাচনে দুটি বড় চ্যালেঞ্জ সামনে এসেছে, একটি হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) অপপ্রয়োগ, অন্যটি প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা। প্রবাসীদের ভোটাধিকার ধাপে ধাপে বাস্তবায়নের কাজ চলছে, রাতারাতি এটি সম্ভব নয়, যোগ করেন তিনি।

ইসি সচিব আরও বলেন, এআইর অপব্যবহার ঠেকাতে এবং পোস্টাল ভোটিংসহ সব ধরনের প্রযুক্তিগত ও প্রক্রিয়াগত জটিলতা মোকাবিলায় কমিশন সতর্কভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে। লক্ষ্য একটাই স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আয়োজন।

অনুষ্ঠানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনসহ নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, তাহমিনা আহমেদ এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। তারা আসন্ন নির্বাচনের প্রস্তুতি, প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা এবং মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করেন।

নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, আঞ্চলিক পর্যায়ে প্রশিক্ষণ, নিরাপত্তা ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে, যাতে ভোটারদের আস্থা বাড়ানো যায় এবং দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় থাকে।

Link copied!