শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বাসস

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৫, ২০২৫, ০৬:০৫ পিএম

ঐতিহ্য ও পর্যটনের এক অনন্য মেলবন্ধন প্যাডেল স্টিমার ‘পি এস মাহসুদ’: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

বাসস

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৫, ২০২৫, ০৬:০৫ পিএম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন। ছবি- সংগৃহীত

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন। ছবি- সংগৃহীত

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, প্যাডেল স্টিমার ‘পি এস মাহসুদ’ বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও নদীভিত্তিক পর্যটনের এক অনন্য মেলবন্ধন হতে যাচ্ছে।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাজধানীর সদরঘাট থেকে ঢাকা-মুন্সীগঞ্জ রুটে ‘পি এস মাহসুদ’-এর পরীক্ষামূলক যাত্রায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা জানান, স্টিমারটি এখন সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আজকের ট্রায়াল ট্রিপের মাধ্যমে এর যান্ত্রিক ও নেভিগেশন সক্ষমতা যাচাই করা হবে। এরপর এটি নিয়মিত পর্যটন সার্ভিস হিসেবে চালু হবে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন সংস্থার (বিআইডব্লিউটিসি) শতবর্ষী ঐতিহ্যের এই স্টিমারকে আগামী মাস থেকে ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে নদীকেন্দ্রিক পর্যটন সার্ভিসে যুক্ত করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন সংরক্ষণের পর আধুনিক সুবিধা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নতুন রূপে নদীপথে ফিরছে এ ঐতিহ্যবাহী জলযান।

নৌ-উপদেষ্টা বলেন, ‘পি এস মাহসুদ’ কেবল একটি নৌযান নয়, এটি বাংলাদেশের নদীজ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। আমরা চাই নতুন প্রজন্ম কাছ থেকে দেখুক, কীভাবে একসময় নদীপথই ছিল যোগাযোগ ও সংস্কৃতির প্রাণ।’

তিনি জানান, ‘পি এস মাহসুদ’-এর পাশাপাশি আরও কয়েকটি পুরনো স্টিমার সংস্কারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। লক্ষ্য হলো-নদীপথের ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং নদীভিত্তিক পর্যটনের সম্ভাবনাকে বিস্তৃত করা। তিনি বলেন, ‘একসময় নদী ছিল বাঙালির জীবনরেখা। আমরা চাই মানুষ আবার নদীর সঙ্গে সেই সম্পর্ক নতুনভাবে আবিষ্কার করুক। ‘পি এস মাহসুদ’ সেই সম্পর্কেরই প্রতীক হয়ে ফিরছে, এটি চলমান ইতিহাসের প্রতিচ্ছবি।’

জানা গেছে, স্টিমারটি প্রতি শুক্রবার ঢাকা থেকে বরিশাল এবং শনিবার বরিশাল থেকে ঢাকা রুটে চলবে। অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Link copied!