শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১৮, ২০২৫, ০৪:৪৮ পিএম

নিজের পড়ার টেবিলকেও আন্দোলনের ময়দান ভাবতে হবে: শিবির সভাপতি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১৮, ২০২৫, ০৪:৪৮ পিএম

ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো ইসলামের বিজয়। এই বিজয় নিশ্চিত করতে হলে কার্যকরী পরিষদ সদস্যদের ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখতে হবে। প্রত্যেক সদস্যকে নিজের পড়ার টেবিলকেও আন্দোলনের ময়দান হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।

গত ১৬ ও ১৭ জুলাই, দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদের দ্বিতীয় সাধারণ অধিবেশনে এই আহ্বান জানান তিনি। অধিবেশনে নতুন কার্যকরী পরিষদ ও সেক্রেটারিয়েট পুনর্গঠন করা হয়।

সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করেন জুলাই বিপ্লবের শহীদ শাকিল পারভেজের পিতা বেলায়েত হোসেন।

উদ্বোধনী বক্তব্যে শিবির সভাপতি জুলাই সনদ প্রণয়ন, শহীদদের হত্যার বিচার, ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থার সংস্কার, শিক্ষা ব্যবস্থার পুনর্গঠন এবং ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে ১০ দফা পেশ করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে।

এরপর সংবিধান অনুযায়ী সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদের উপনির্বাচনের (ষাণ্মাসিক) ফলাফল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে ১০ জন সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে সংবিধানের আলোকে একজনকে মনোনয়ন দিয়ে কার্যকরী পরিষদ সদস্য হিসেবে যুক্ত করেন সভাপতি।

পরিষদের পরামর্শক্রমে কেন্দ্রীয় সেক্রেটারিয়েট পুনর্গঠন করা হয়, যেখানে ৩০ জন সদস্য বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কেন্দ্র ও শাখা মিলিয়ে মোট ৬১ জন সদস্য কার্যকরী পরিষদের দায়িত্বে রয়েছেন।

সমাপনী অধিবেশনে সভাপতি বলেন, সর্বস্তরে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আদর্শিক ও দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে হবে। পর্দা, তাকওয়া, নৈতিকতা এবং আমানতদারিতার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের প্রয়াস চালিয়ে যেতে হবে। শহীদদের স্বপ্ন পূরণে ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় থাকতে হবে।

এতে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান, সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, নূরুল ইসলাম বুলবুল, মঞ্জুরুল ইসলাম, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ফেডারেশন অব স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশনের সেক্রেটারি জেনারেল ড. মোস্তফা ফয়সাল পারভেজ।
 

Shera Lather
Link copied!