রবিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৯, ২০২৫, ০২:০৮ পিএম

ঢাকা-১৪ আসনে দুই ‘ভাইবোনের’ ভোটযুদ্ধ

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৯, ২০২৫, ০২:০৮ পিএম

জামায়াত ও বিএনপির ঘোষিত দুই প্রার্থী প্রচারণা চালাচ্ছে।  ছবি - সংগৃহীত

জামায়াত ও বিএনপির ঘোষিত দুই প্রার্থী প্রচারণা চালাচ্ছে। ছবি - সংগৃহীত

ঢাকা-১৪ আসনের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে নজর কাড়ছে এক ব্যতিক্রমী প্রতিদ্বন্দ্বিতা, যেখানে দুই ভাইবোন নির্বাচনী প্রতিযোগিতায় মুখোমুখি হচ্ছেন। জামায়াত ও বিএনপির ঘোষিত প্রার্থীরা একে অপরকে ‘ভাই’ এবং ‘বোন’ হিসেবে সম্বোধন করছেন, যা এ আসনের নির্বাচনী প্রচারণাকে করেছে অতিরিক্ত চিত্তাকর্ষক।

ঢাকা-১৪ আসনটি রাজধানীর দারুস সালাম, শাহ আলী থানা, মিরপুর থানার আংশিক এলাকা এবং সাভারের কাউন্দিয়া ও বনগাঁও ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। মোট সাড়ে চার লাখ ভোটার এ আসনে ভোটাধিকার রাখেন।

জামায়াতের প্রার্থী, বারিস্টার মীর আহমদ বিন কাসেম (আরমান), নির্বাচনী মাঠে গত এক বছর ধরে সক্রিয়। তিনি দীর্ঘ আট বছর দেশে গুমের শিকার ছিলেন এবং ৫ আগস্টের পর মুক্তি পেয়ে জামায়াতের আহ্বানে মিরপুর-১৪ আসনে প্রার্থী হন। আরমানের বাবা মীর কাসেম আলী জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের সদস্য এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ছিলেন।

এদিকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে মাঠে নেমেছেন সুমন ইসলাম-এর বোন, সানজিদা ইসলাম তুলী। তিনি ধানের শীষ প্রতীকের টিকিটে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদি আমিনের সঙ্গে নির্বাচনী এলাকা ঘুরে প্রচারণা চালাচ্ছেন তুলী।

আরমানের প্রচারণা এলাকায় মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা এবং ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে কাউন্দিয়া, বনগাঁও ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৭-১২ নম্বর ওয়ার্ড। তবে সাম্প্রতিককালে বিএনপির প্রচারণায় ছন্দপতন দেখা দিয়েছে, যেখানে নতুন প্রার্থী তুলী মাঠে নেমে দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন এবং আবেগঘন বক্তব্য দিয়ে সমর্থকদের মনোযোগ কাড়ছেন।

ঢাকা-১৪ আসনের এই দুই ভাইবোনের লড়াই ভোটারদের মধ্যে বিশেষ আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। ভোটারদের দৃষ্টি এখন মূলত তাদের প্রচারণা এবং নির্বাচনী মনোভাবের দিকে।

Link copied!