গণভোট ও সংসদ নির্বাচনের বুথ আলাদা হওয়া দরকার। একই স্থানে হলেও বুথ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী পৃথক থাকলে অনিয়মের ঝুঁকি কমবে বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনে (ইসি) অনুষ্ঠিত সংলাপে এসব প্রস্তাব দেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, নতুন দলগুলোর জন্য প্রতীক ছোট হওয়ায় অনেক সময় ভোটাররা ঠিকভাবে বুঝতে পারেন না। প্রতীক বড় করে ছাপালে তা স্পষ্ট হবে এবং ভোটারদের সুবিধা হবে।
নির্বাচনি ব্যয়ের হিসাব দিতে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) অ্যাকাউন্টকেও অনুমোদনের সুপারিশ করেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি সমর্থন করি, কিন্তু পোস্টারও বন্ধ করে দিলে বাস্তবে লিফলেট ছাড়া বড় কোনো প্রচারের মাধ্যম থাকে না; অথচ ভিজ্যুয়াল প্রচারণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাছির উদ্দিনসহ অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি অংশ নেন।


সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন