বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ৬, ২০২৫, ০৮:৫২ পিএম

তারেক রহমানের সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের একান্ত বৈঠক

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ৬, ২০২৫, ০৮:৫২ পিএম

তারেক রহমান ও ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন। ছবি- সংগৃহীত

তারেক রহমান ও ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন। ছবি- সংগৃহীত

জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন। জুলাইয়ের দ্বিতীয় সপ্তাহে লন্ডনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বলে জানিয়েছেন তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবীর।

বুধবার (৬ আগস্ট) মুঠোফোনে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, এই সাক্ষাৎ ছিল মূলত সৌজন্যমূলক। দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আগামী নির্বাচন, তারেক রহমানের নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা এবং তিনি যদি প্রধানমন্ত্রী হন তবে তার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

হুমায়ুন কবীর আরও জানান, রাষ্ট্রদূত জ্যাকবসন ব্যক্তিগতভাবে তারেক রহমানকে জানার আগ্রহ থেকেই এ সাক্ষাতে আসেন। তিনি তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপির কর্মকাণ্ড, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন ও বিদেশে রাজনৈতিক নির্বাসনের সময়কার অভিজ্ঞতা জানতে চান।

‘গত ১৫ বছর ধরে লন্ডনে থেকেও যেভাবে তিনি দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং শেখ হাসিনার সরকারবিরোধী আন্দোলন পরিচালনা করেছেন এসব বিষয় নিয়েই তিনি মার্কিন কূটনীতিককে অবহিত করেন।’ বলেন হুমায়ুন কবীর।

তারেক রহমান বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম আলোচিত এবং অভিজ্ঞ রাজনৈতিক নেতা। বিএনপির শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক অঙ্গনেও তাকে ঘিরে আগ্রহ বাড়ছে।

হুমায়ুন কবীর জানান, আগামী জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই হিসেবে নভেম্বর কিংবা ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সময়েই তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চিকিৎসার উদ্দেশ্যে যুক্তরাজ্যে যান তারেক রহমান। এরপর থেকে তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন। শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসার পর তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের হয়, যেগুলোর কয়েকটিতে তিনি সাজাপ্রাপ্তও হন। ফলে প্রবাসে থাকা অবস্থাতেই তাকে রাজনৈতিক নির্বাসনে থাকতে হয়।

তবে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বিএনপির পক্ষ থেকে একাধিকবার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে, এখন আর তার দেশে ফেরার ক্ষেত্রে আইনি বাধা নেই। গত জুনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গে এক বিশেষ বৈঠক করেন। ওই বৈঠকের পরই নির্বাচন কমিশন সম্ভাব্য নির্বাচনী সময় হিসেবে ফেব্রুয়ারির কথা উল্লেখ করে। এই বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টা তার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণেও পুনর্ব্যক্ত করেন।

বিএনপির বিভিন্ন সূত্র বলছে, এখন কেবল সময়ের অপেক্ষা, যেকোনো মুহূর্তে তারেক রহমানের দেশে ফেরা সম্ভব হতে পারে।

Shera Lather
Link copied!