বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৯, ২০২৫, ০২:৩৫ পিএম

ডিসি-এসপিদের লটারির মাধ্যমে বদলির দাবি জামায়াতের

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৯, ২০২৫, ০২:৩৫ পিএম

জামায়াতে ইসলামীর লোগো। ছবি- সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর লোগো। ছবি- সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লটারির মাধ্যমে জেলা প্রশাসক (ডিসি)-পুলিশ সুপার (এসপি) বদলির দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বুধবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে এ দাবি জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।

গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা লক্ষ্য করেছেন যে, এক মাসও হয়নি, ২০ দিনও হয়নি, একজন ডিসি চলে গেলেন। সেটাও হঠাৎ করে। আবার এক সপ্তাহের মধ্যে অনেককে রদবদল করা হয়েছে। এটার পেছনে মনে হয় অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে। তপশিল ঘোষণার পর প্রশাসনের সব ক্ষমতা ইসির হাতে আসে। সবচেয়ে নিরপেক্ষ এবং আস্থা রাখার মতো একটা উপায় হলো, লটারির মাধ্যমে ট্রান্সফার করে দেওয়া- যার যেখানে তকদির আছে সে চলে যাবে। এটাতে কোনো প্রশ্ন থাকে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এসব কথা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনার সময়ও বলেছিলাম। কিন্তু সে সময় উনি পরিষ্কারভাবে কিছু বলেননি। তবে, আমরা বুঝতে পেরেছি যে, এটা কোনোভাবে, কোনো জায়গা থেকে কেউ এটা শুরু করেছে। সেটা কি কোনো প্ল্যান? নির্বাচন কমিশনই হচ্ছে নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য তপশিল ঘোষণার পর আমাদের একমাত্র আস্থার জায়গা। সেখানে আমরা আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করলাম যে, একটা চেঞ্জ আমরা ইতিপূর্বে দু-একটা ইলেকশন কমিশনের সময় দেখেছি, তপশিল ঘোষণার পরেই একদিনে, এক রাতে সব ডিসি-এসপি, পুলিশ সুপারদের রদবদলের ঘটনা ঘটেছে। তাতে কিন্তু আস্থা ছিল; কমপ্লেন ছিল না। এ রকম একটা সিদ্ধান্ত না নিলে এখন যা হচ্ছে, এটা একটা পরিকল্পিত ইন্টেনশন।’

ভোটার লিস্টের ছবির বিষয়ে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘প্রিন্টিং এত স্পষ্ট না। চেহারাও চেনা যায় না। এটা আমরা জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে যখন আপনাদের সঙ্গে ফরমালি দেখা করেছিলাম, ১৮টা দফায় আমরা যে পরামর্শ দিয়েছি তার মধ্যে একটা ছিল- ভোটার লিস্টের ছাপা ছবিগুলো স্পষ্ট হতে হবে। চিনতে না পারলে সেখানে ঝামেলা হয়। এ বিষয়ে আপনাদের কথা বলা দরকার।’

আসন্ন নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা শুনতে পাচ্ছি নির্বাচনকে নিরপেক্ষ করার জন্য প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সেনা মোতায়েন হবে। সন্ত্রাসী, ভোট ডাকাত, যারা বাধা সৃষ্টি করে, নাশকতা করে- তাদের একটু চাপে রাখতে গেলে ভোটারদের সাহসী করতে গেলে সেনাবাহিনী দরকার। একজন সেনা সদস্য একটা ভোটকেন্দ্রে দিলে এটা খুব বেশি পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব পায় না। সংখ্যাটা একটু বাড়িয়ে অন্তত ৫ জন সেনা সদস্য একটা ভোটকেন্দ্রে দিলে ভালো হয়।’

Link copied!