বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ১৫, ২০২৫, ০৫:৪৪ পিএম

বিশ্বকাপ না জেতায় হুমকি পেয়েছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটার

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ১৫, ২০২৫, ০৫:৪৪ পিএম

বিশ্বকাপ না জেতায় হুমকি পেয়েছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটার

ছবি: সংগৃহীত

সদ্য সমাপ্ত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির বিজয়ী দল ভারত। আর এ দলের অন্যতম সদস্য বরুণ চক্রবর্তী। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের পর তিনি নানা মহলের প্রশংসায় ভাসছেন। একজন স্থপতি থেকে তার ক্রিকেটার হওয়ার গল্প অনেকেই জানেন। এবার তিনি জানালেন তার জীবনের আরেক দুঃসহ অভিজ্ঞতার কথা। 

২০২১ সালের ভারতের টি-২০ বিশ্বকাপ দলে ছিলেন বরুণ। তবে সেই টুর্নামেন্টে আশানুরূপ ফলাফল করতে পারেনি ভারত। পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০ উইকেটে হার তার উপর গ্রুপ পর্ব থেকেই বাদ পড়েছিল দলটি। টুর্নামেন্টে বরুণের পারফরম্যান্সও ছিল সাদা-মাটা। সেই টুর্নামেন্ট শেষ হওয়ার পর তিনি নিয়মিত ফোনে হুমকি পেতেন বলে জানিয়েছেন এই স্পিনার। 

এক ইউটিউব অনুষ্ঠানে বরুণ চার বছর আগের দুঃসহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যর্থ হওয়ার পর কী ভাবে ফোনে হুমকি পেতেন, দেশে ফিরতে বারণ করা হয়েছিল সে কথা জানিয়েছেন তিনি।

ইউটিউবে ঐ অনুষ্ঠানে বরুণ বলেছেন, ‘২০২১ বিশ্বকাপের পর হুমকি ফোন পেয়েছিলাম। ফোনে আমাকে হুমকি দিয়ে বলা হতো, ভারতে ফিরো না। চেষ্টা করলেও ফিরতে পারবে না। লোকে আমার বাড়িতে পর্যন্ত চলে আসত। আমার উপরে নজর রাখা হত। নিজেকে লুকিয়ে রাখতে বাধ্য হতাম। বিমানবন্দর থেকে ফেরার সময় দু’জন আমাকে বাইকে করে অনুসরণ করেছিল। তবে আমি জানতাম, সমর্থকেরা এ রকম আবেগপ্রবণই হয়।’

বরুণ ভেবেছিলেন টি-২০ বিশ্বকাপের পর হয়তো তিনি আর দলে ফিরতে পারবে না। যার জন্য ডিপ্রেশনে চলে গিয়েছিলেন ৩৩ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার। এনিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার কাছে ওটা ছিল কালো অধ্যায়। আমি ডিপ্রেশনে চলে গিয়েছিলাম। দেশের হয়ে খেলেও নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারিনি। একটাও উইকেট না পাওয়ার আক্ষেপ ছিল। তিন বছর আমি দলে জায়গা পাইনি। তাই অভিষেকের চেয়েও আমার কাছে প্রত্যাবর্তন কঠিন ছিল।’

বরুণ আরও বলেন, ‘আগে একটা সেশনে ৫০টা বল করতাম। সেটা দ্বিগুণ করে দিই। জানতামও না যে নির্বাচকেরা আদৌ আমায় আর ডাকবেন কি না। খুব কঠিন সময় ছিল। তিন বছর পর জাতীয় দলে ডাক পেলাম। খুব খুশি হয়েছিলাম তখন।’ 
 

আরবি/আরডি

Link copied!