বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৬, ২০২৫, ০৮:৫৩ পিএম

‘আমাকে বলা হয়েছিল তামিম আর বেঁচে নেই’

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৬, ২০২৫, ০৮:৫৩ পিএম

‘আমাকে বলা হয়েছিল তামিম আর বেঁচে নেই’

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবাল রীতিমতো মৃত্যুর কাছ থেকে ফিরে এসেছেন। দু’বার হার্ট অ্যাটাকের পর হার্টে রিং পড়ানো হয় তাকে। এরপরই তার শারিরীক অবস্থার উন্নতি ঘটে।

এদিন তামিম অসুস্থ হলে তাকে দেখতে হাসপাতালে ছুঁটে গিয়েছিলেন তার পরিবারের সদস্য থেকে শুরু করে বিসিবির কর্তা-ব্যক্তি ও ক্রিকেটাররা।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক আকরাম খান তামিমের চাচা। প্রাথমিকভাবে তামিমের অসুস্থতা খবর শোনার সেই তিক্ত অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে আজ (বুধবার) মিরপুরে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন তিনি।

এনিয়ে আকরাম খান বলেন, ‘যখন আমি খবরটা পেয়েছি, দ্য নিউজ ওয়াজ ভেরি ব্যাড। আমাকে বলা হলো তামিম আর বেঁচে নেই। এটা কল্পনাও করতে পারিনি। কোনো দিন ভাবিওনি এ ধরনের খবর শুনব। এত অল্প বয়সী, ছেলের মতো। এরপর ঘণ্টা দেড়েক বাড়িতেই ছিলাম। খুব আপসেট ছিলাম।’

তামিমের খবর শুনে তিনি ও তার পরিবার আপসেট হয়েছেন উল্লেখ করে আকরাম বলেন, ‘ঘণ্টা দেড়েক পর ডাক্তাররা কল করলেন কনফারেন্সে। বললেন রিং লাগানোর জন্য নিয়ে যাচ্ছে। তখন একটু স্বাভাবিক হয়েছি। যেহেতু রিং লাগাতে যাচ্ছে তার মানে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আছে। স্পোর্টসের সঙ্গে থাকা লোক, যে অসুস্থ হওয়ার আগের ১০ দিনে দুইটা সেঞ্চুরিও করেছে…কল্পনা করা যায় না। আমার পাশাপাশি অন্য সবাই–ও খুব আপসেট হয়েছেন।’

উল্লেখ্য, গতকাল সাভারের কেপিজে হাসপাতাল থেকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় তামিম ইকবালকে। আগামী দিনে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য তামিমকে বিদেশে নেওয়ার পরিকল্পনা আছে তার পরিবারের।

এবিষয়ে আকরাম বলেন, ‘তামিম যে জায়গা থেকে ফিরে এসেছে, আপনাদের দোয়া ছাড়া এটা সম্ভব হতো না। প্রচুর কল-ম্যাসেজ পাচ্ছি। সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কাল ডাক্তারের সঙ্গেও কথা হয়েছে, এ ধরনের রোগীর ফিরে আসার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। আল্লাহ রহমতে ও ফিরে এসেছে।’

আরবি/আরডি

Link copied!