বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২১, ২০২৫, ০৩:৪০ পিএম

লাখ লাখ ভারতীয় বিপদে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২১, ২০২৫, ০৩:৪০ পিএম

লাখ লাখ ভারতীয় বিপদে

দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়ে বেশ কিছু নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরই অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে অভিবাসী বিতাড়িত করতে ধারাবাহিক কিছু সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন তিনি। ট্রাম্পের ওই কঠোর সিদ্ধান্তে মার্কিন নাগরিকত্ব হারাতে যাচ্ছেন লাখ লাখ ভারতীয় নাগরিক।

বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব নীতি বাতিলের কার্যক্রম শুরু সংক্রান্ত আদেশে সই করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আদেশটি বাস্তবায়ন হলে আর কেউ যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করলে জন্মসূত্রে দেশটির নাগরিকত্ব পাবেন না।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প একগুয়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন থেকে ফিরে আসবেন না। তিনি জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব নীতি বাতিল করবেই। এতে ১৬ লাখ ভারতীয় মার্কিন নাগরিকত্ব হারাতে যাচ্ছেন। এ নিয়ে ভারতীয়দের মধ্যে চিন্তার ভাঁজ পড়া শুরু হয়ে গেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের আগেই ট্রাম্প এ নীতি পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছিলেন। গত বছর তিনি এ নীতিকে ‘হাস্যকর’ বলেন। অথচ দেড়শ বছরের পুরোনো এই নীতি দেশটিতে সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। 

 



গত বছরের ডিসেম্বরে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে ট্রাম্প বলেন, এই নিয়ম বদলাতে হবে। যদি জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের নিয়ম রাখা হয়, তাহলে অভিবাসনপ্রত্যাশী অনেক পরিবারের সন্তানদের রেখে, তাদের বাবা-মাকে ফেরত পাঠাতে হবে। আমি পরিবারগুলোকে আলাদা করতে চাই না। কাজেই পরিবার না ভাঙার একমাত্র উপায় হলো, তাদের সবাইকে একসঙ্গে ফেরত পাঠানো।

মার্কিন সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী এবং নাগরিকত্বের শর্ত পূরণকারী সব ব্যক্তি দেশটির এবং যে অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেছেন, ওই রাজ্যের নাগরিক হবেন। ফলে শুধু নির্বাহী আদেশেই রাতারাতি এই নীতি পরিবর্তন হচ্ছে না, বরং নীতি বাতিলে কার্যক্রম শুরু হলো।



এদিকে, একই দিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে নেওয়া এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের আদেশে সই করেছেন ট্রাম্প। এমনকি, শপথের পর প্রথম ভাষণেই ট্রাম্প পানামা খাল দখলে নেওয়ারও হুমকি দিয়েছেন। 

১৮৯০ সালের পর ট্রাম্পই প্রথম ব্যক্তি, যিনি একটি নির্বাচনে পরাজয়ের পর আবারও প্রেসিডেন্ট হয়ে দ্বিতীয়বারের মতো শপথ গ্রহণ করেছেন। 

আরবি/এসজে

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!